ঢাকা ০৯:১০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জামায়াতের প্রার্থী

Reporter Name

সবুজদেশ ডেক্সঃ বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০দলীয় জোটের অন্যতম প্রধান শরিক জামায়াতে ইসলামী ৬১টি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছে। একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতারা দণ্ডিত হওয়ায় এবার দলের হেভিওয়েট প্রার্থী নেই। দলের নিবন্ধন ও প্রতীক বাতিল হলেও জোটগতভাবে ৩৫টি আসনের কম হলে মানতে নারাজ তারা। ২০ দলের সব শরিক বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকে ভোটে অংশ নেবে। ব্যতিক্রম জামায়াত। নিবন্ধন বাতিল হওয়ায় দলীয় পরিচয়ে ভোটে অংশ নেওয়ার সুযোগ না থাকায় জামায়াত নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন। দলের নির্বাহী পরিষদ সদস্য মাওলানা আবদুল হালিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকার তাদের ভোটের উৎসব থেকে বঞ্চিত করছে। কেন্দ্রীয় কার্যালয় খুলতে দিচ্ছে না। যাকে যেখানে পাচ্ছে গ্রেফতার করছে। তাই তারা দলীয় মনোনয়ন ফরম বিতরণ করতে পারছেন না। জেলা ও মহানগর শাখাগুলো প্রার্থী ঠিক করছে। কেন্দ্রের অনুমোদনের পর তারা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। প্রকাশ্য রাজনীতিতে উপস্থিতি না থাকলেও আসন্ন নির্বাচনে জোটের কাছে জামায়াতের দাবিনামা বেশ দীর্ঘ। ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে ৩৯টি আসনে ভোটে লড়েছিল জামায়াত। একটিতে শেষ সময়ে বিএনপিকে সমর্থন দেয়। ৩৩টিতে বিএনপির প্রার্থী ছিল না। জামায়াতের প্রার্থীরা ছিলেন বিএনপি জোটের প্রার্থী। বাকি পাঁচ আসনে বিএনপি ও জামায়াত দুদলেরই প্রার্থী ছিল। ২০০১ সালে ৩১টি আসনে লড়েছিল জামায়াত। ৩০টিতে জোটের সমর্থন পেয়েছিল। দলটির জরিপ, আটটি আসনে তাদের এককভাবে জয়ী হওয়ার সক্ষমতা রয়েছে। এ ছাড়া ৩২টি আসন দলটির জন্য সম্ভবনাময়। জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য এহসানুল মাহবুব জোবায়ের বলেন, অন্তত ৫০টি আসনে ভোটে লড়ার সক্ষমতা তাদের রয়েছে। কিন্তু জোটের শরিক হিসেবে তারা ছাড় দিতে প্রস্তুত। ২০০৮ সালে জামায়াত যেসব আসনে নির্বাচন করেছিল তা কাটছাঁট করে চূড়ান্ত তালিকা করা হচ্ছে। যেসব আসনে জামায়াত নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন সেখানে বিএনপি প্রার্থী দেবে না। ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তার আগেই আসন ভাগাভাগি চূড়ান্ত হবে। জামায়াত নেতাদের মতে, এককভাবে জয়ী হওয়ার মতো আটটি আসন ও তাদের প্রার্থীরা হলেন গাইবান্ধা-১ মাজেদুর রহমান; নীলফামারী-২ মনিরুজ্জামান মন্টু; সাতক্ষীরা-১ অধ্যক্ষ ইজ্জত উল্লাহ;  সাতক্ষীরা-৩  মুফতি রবিউল বাশার; সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম; কুমিল্লা-১১ ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের; চট্টগ্রাম-১৫ আ ন ম শামসুল ইসলাম, কক্সবাজার-২  হামিদুর রহমান আযাদ। চট্টগ্রাম-১৫ আসন নিয়ে দ্বন্দ্ব সাবেক দুই এমপি শামসুল ইসলাম ও শাহজাহান চৌধুরীর মধ্যে। দলের নির্বাচন সমন্বয় কমিটির একজন দায়িত্বশীল নেতা জানিয়েছেন, গতবার জামায়াত যে ৩৮ আসনে নির্বাচন করছিল, এর মধ্যে শেরপুর-১, রংপুর-১ ও ২ এবং ফরিদপুর-৩ আসনে এবার ভোট করতে আগ্রহী নয়। ২০০১ ও ২০০৮ সালে শেরপুর-১ আসনে জোটের প্রার্থী ছিলেন জামায়াতের মুহাম্মদ কামারুজ্জামান। ফরিদপুর-৩ আসনে প্রার্থী ছিলেন আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ। মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে তাদের ফাঁসি হয়েছে। গতবার জোটের মনোনয়ন পাওয়া ৩৩ আসনের বাকি ২৯টি এবারও চায় জামায়াত। এর বাইরে নতুন করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩, রাজশাহী-১, ঢাকা-১৫, চট্টগ্রাম-১৬সহ ৪৫টি আসন বাছাই করেছে তারা। রাজশাহী-১ আসনে প্রার্থী হবেন দলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত আমির মুজিবুর রহমান। ঢাকা-১৫ আসনে প্রার্থী হবেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান। যুদ্ধাপরাধের দায়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডে দণ্ডিত দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পিরোজপুর-১ আসনে প্রার্থী হবেন তার ছেলে শামীম সাঈদী। পিরোজপুর-২ আসনে প্রার্থী হতে চান সাঈদীর ছোট ছেলে মাসুদ সাঈদী। জামায়াত সূত্র জানিয়েছে, যে ৪৫টি আসনকে সম্ভাবনাময় ও জয়ের উপযোগী মনে করা হচ্ছে তার তালিকা দেওয়া হবে বিএনপিকে। সেখান থেকে ৩৫টি তারা চাইবে। জামায়াতের দাবি করা আসন ও তাদের প্রার্থীরা হলেন—ঠাকুরগাঁও-২ আবদুল হাকিম; দিনাজপুর-১ আবু হানিফ; দিনাজপুর-৪ আফতাব উদ্দিন মোল্লা; দিনাজপুর-৬ আনোয়ারুল ইসলাম; নীলফামারী-২ মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মন্টু, নীলফামারী-৩ মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম; লালমনিরহাট-১  আবু হেনা মো. এরশাদ হোসেন সাজু; রংপুর-৫ অধ্যাপক গোলাম রব্বানী; গাইবান্ধা-১ অধ্যাপক মাজেদুর রহমান; গাইবান্ধা-৩  মাওলানা নজরুল ইসলাম; গাইবান্ধা-৪ ডা. আবদুর রহীম; জয়পুরহাট-১ ডা. ফজলুর রহমান সাঈদ; বগুড়া-২ অধ্যক্ষ শাহাদাতুজ্জামান; বগুড়া-৪ অধ্যক্ষ মাও. তায়েব আলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১  ড. কেরামত আলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ নুরুল ইসলাম বুলবুল; রাজশাহী-১ মুজিবুর রহমান; নওগাঁ-৪ খ ম আবদুর রাকিব, সিরাজগঞ্জ-৪ রফিকুল ইসলাম খান; সিরাজগঞ্জ-৫ অধ্যক্ষ আলী আলম; পাবনা-১ আবদুল বাসেত; পাবনা-৫ ইশবাল হোসাইন; চুয়াডাঙ্গা-২ মোহাম্মদ রুহুল আমিন; ঝিনাইদহ-৩ মতিয়ার রহমান; যশোর-১ মাওলানা আজিজুর রহমান; যশোর-২ আবু সাঈদ মুহাম্মদ শাহাদত হোসাইন; যশোর-৬ অধ্যাপক মুক্তার আলী; বাগেরহাট-৩  অ্যাডভোকেট আবদুল ওয়াদুদ; বাগেরহাট-৪ আবদুল আলীম; খুলনা-৫ অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার; খুলনা-৬ মাও. আবুল কালাম আযাদ; সাতক্ষীরা-১ অধ্যক্ষ ইজ্জতউল্লাহ; সাতক্ষীরা-২ মুহাদ্দিস আবদুল খালেক; সাতক্ষীরা-৩ মুফতি রবিউল বাশার; সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম, পিরোজপুর-১ শামীম সাঈদী; পটুয়াখালী-২ ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ; ঢাকা-১৫  ডা. শফিকুর রহমান; সিলেট-৫  মাওলানা ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী; সিলেট-৬ মাওলানা হাবিবুর রহমান; কুমিল্লা-১১ ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের; চট্টগ্রাম-১০ শাহজাহান চৌধুরী; চট্টগ্রাম-১৫  আ ন ম  শামসুল ইসলাম; চট্টগ্রাম-১৬ মাওলানা জহিরুল ইসলাম; কক্সবাজার-২ হামিদুর রহমান আজাদ।

About Author Information
আপডেট সময় : ১১:৩৬:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ নভেম্বর ২০১৮
১৪১৫ Time View

জামায়াতের প্রার্থী

আপডেট সময় : ১১:৩৬:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ নভেম্বর ২০১৮

সবুজদেশ ডেক্সঃ বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০দলীয় জোটের অন্যতম প্রধান শরিক জামায়াতে ইসলামী ৬১টি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছে। একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতারা দণ্ডিত হওয়ায় এবার দলের হেভিওয়েট প্রার্থী নেই। দলের নিবন্ধন ও প্রতীক বাতিল হলেও জোটগতভাবে ৩৫টি আসনের কম হলে মানতে নারাজ তারা। ২০ দলের সব শরিক বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকে ভোটে অংশ নেবে। ব্যতিক্রম জামায়াত। নিবন্ধন বাতিল হওয়ায় দলীয় পরিচয়ে ভোটে অংশ নেওয়ার সুযোগ না থাকায় জামায়াত নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন। দলের নির্বাহী পরিষদ সদস্য মাওলানা আবদুল হালিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকার তাদের ভোটের উৎসব থেকে বঞ্চিত করছে। কেন্দ্রীয় কার্যালয় খুলতে দিচ্ছে না। যাকে যেখানে পাচ্ছে গ্রেফতার করছে। তাই তারা দলীয় মনোনয়ন ফরম বিতরণ করতে পারছেন না। জেলা ও মহানগর শাখাগুলো প্রার্থী ঠিক করছে। কেন্দ্রের অনুমোদনের পর তারা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। প্রকাশ্য রাজনীতিতে উপস্থিতি না থাকলেও আসন্ন নির্বাচনে জোটের কাছে জামায়াতের দাবিনামা বেশ দীর্ঘ। ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে ৩৯টি আসনে ভোটে লড়েছিল জামায়াত। একটিতে শেষ সময়ে বিএনপিকে সমর্থন দেয়। ৩৩টিতে বিএনপির প্রার্থী ছিল না। জামায়াতের প্রার্থীরা ছিলেন বিএনপি জোটের প্রার্থী। বাকি পাঁচ আসনে বিএনপি ও জামায়াত দুদলেরই প্রার্থী ছিল। ২০০১ সালে ৩১টি আসনে লড়েছিল জামায়াত। ৩০টিতে জোটের সমর্থন পেয়েছিল। দলটির জরিপ, আটটি আসনে তাদের এককভাবে জয়ী হওয়ার সক্ষমতা রয়েছে। এ ছাড়া ৩২টি আসন দলটির জন্য সম্ভবনাময়। জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য এহসানুল মাহবুব জোবায়ের বলেন, অন্তত ৫০টি আসনে ভোটে লড়ার সক্ষমতা তাদের রয়েছে। কিন্তু জোটের শরিক হিসেবে তারা ছাড় দিতে প্রস্তুত। ২০০৮ সালে জামায়াত যেসব আসনে নির্বাচন করেছিল তা কাটছাঁট করে চূড়ান্ত তালিকা করা হচ্ছে। যেসব আসনে জামায়াত নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন সেখানে বিএনপি প্রার্থী দেবে না। ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তার আগেই আসন ভাগাভাগি চূড়ান্ত হবে। জামায়াত নেতাদের মতে, এককভাবে জয়ী হওয়ার মতো আটটি আসন ও তাদের প্রার্থীরা হলেন গাইবান্ধা-১ মাজেদুর রহমান; নীলফামারী-২ মনিরুজ্জামান মন্টু; সাতক্ষীরা-১ অধ্যক্ষ ইজ্জত উল্লাহ;  সাতক্ষীরা-৩  মুফতি রবিউল বাশার; সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম; কুমিল্লা-১১ ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের; চট্টগ্রাম-১৫ আ ন ম শামসুল ইসলাম, কক্সবাজার-২  হামিদুর রহমান আযাদ। চট্টগ্রাম-১৫ আসন নিয়ে দ্বন্দ্ব সাবেক দুই এমপি শামসুল ইসলাম ও শাহজাহান চৌধুরীর মধ্যে। দলের নির্বাচন সমন্বয় কমিটির একজন দায়িত্বশীল নেতা জানিয়েছেন, গতবার জামায়াত যে ৩৮ আসনে নির্বাচন করছিল, এর মধ্যে শেরপুর-১, রংপুর-১ ও ২ এবং ফরিদপুর-৩ আসনে এবার ভোট করতে আগ্রহী নয়। ২০০১ ও ২০০৮ সালে শেরপুর-১ আসনে জোটের প্রার্থী ছিলেন জামায়াতের মুহাম্মদ কামারুজ্জামান। ফরিদপুর-৩ আসনে প্রার্থী ছিলেন আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ। মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে তাদের ফাঁসি হয়েছে। গতবার জোটের মনোনয়ন পাওয়া ৩৩ আসনের বাকি ২৯টি এবারও চায় জামায়াত। এর বাইরে নতুন করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩, রাজশাহী-১, ঢাকা-১৫, চট্টগ্রাম-১৬সহ ৪৫টি আসন বাছাই করেছে তারা। রাজশাহী-১ আসনে প্রার্থী হবেন দলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত আমির মুজিবুর রহমান। ঢাকা-১৫ আসনে প্রার্থী হবেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান। যুদ্ধাপরাধের দায়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডে দণ্ডিত দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পিরোজপুর-১ আসনে প্রার্থী হবেন তার ছেলে শামীম সাঈদী। পিরোজপুর-২ আসনে প্রার্থী হতে চান সাঈদীর ছোট ছেলে মাসুদ সাঈদী। জামায়াত সূত্র জানিয়েছে, যে ৪৫টি আসনকে সম্ভাবনাময় ও জয়ের উপযোগী মনে করা হচ্ছে তার তালিকা দেওয়া হবে বিএনপিকে। সেখান থেকে ৩৫টি তারা চাইবে। জামায়াতের দাবি করা আসন ও তাদের প্রার্থীরা হলেন—ঠাকুরগাঁও-২ আবদুল হাকিম; দিনাজপুর-১ আবু হানিফ; দিনাজপুর-৪ আফতাব উদ্দিন মোল্লা; দিনাজপুর-৬ আনোয়ারুল ইসলাম; নীলফামারী-২ মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মন্টু, নীলফামারী-৩ মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম; লালমনিরহাট-১  আবু হেনা মো. এরশাদ হোসেন সাজু; রংপুর-৫ অধ্যাপক গোলাম রব্বানী; গাইবান্ধা-১ অধ্যাপক মাজেদুর রহমান; গাইবান্ধা-৩  মাওলানা নজরুল ইসলাম; গাইবান্ধা-৪ ডা. আবদুর রহীম; জয়পুরহাট-১ ডা. ফজলুর রহমান সাঈদ; বগুড়া-২ অধ্যক্ষ শাহাদাতুজ্জামান; বগুড়া-৪ অধ্যক্ষ মাও. তায়েব আলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১  ড. কেরামত আলী; চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ নুরুল ইসলাম বুলবুল; রাজশাহী-১ মুজিবুর রহমান; নওগাঁ-৪ খ ম আবদুর রাকিব, সিরাজগঞ্জ-৪ রফিকুল ইসলাম খান; সিরাজগঞ্জ-৫ অধ্যক্ষ আলী আলম; পাবনা-১ আবদুল বাসেত; পাবনা-৫ ইশবাল হোসাইন; চুয়াডাঙ্গা-২ মোহাম্মদ রুহুল আমিন; ঝিনাইদহ-৩ মতিয়ার রহমান; যশোর-১ মাওলানা আজিজুর রহমান; যশোর-২ আবু সাঈদ মুহাম্মদ শাহাদত হোসাইন; যশোর-৬ অধ্যাপক মুক্তার আলী; বাগেরহাট-৩  অ্যাডভোকেট আবদুল ওয়াদুদ; বাগেরহাট-৪ আবদুল আলীম; খুলনা-৫ অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার; খুলনা-৬ মাও. আবুল কালাম আযাদ; সাতক্ষীরা-১ অধ্যক্ষ ইজ্জতউল্লাহ; সাতক্ষীরা-২ মুহাদ্দিস আবদুল খালেক; সাতক্ষীরা-৩ মুফতি রবিউল বাশার; সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম, পিরোজপুর-১ শামীম সাঈদী; পটুয়াখালী-২ ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ; ঢাকা-১৫  ডা. শফিকুর রহমান; সিলেট-৫  মাওলানা ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী; সিলেট-৬ মাওলানা হাবিবুর রহমান; কুমিল্লা-১১ ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের; চট্টগ্রাম-১০ শাহজাহান চৌধুরী; চট্টগ্রাম-১৫  আ ন ম  শামসুল ইসলাম; চট্টগ্রাম-১৬ মাওলানা জহিরুল ইসলাম; কক্সবাজার-২ হামিদুর রহমান আজাদ।