ঝিনাইদহ-৪ আসনে নির্বাচন সামনে আসলেই বিভিন্ন দলের নেতাদের তৎপরতা লক্ষ করা যায়। যাদের এর আগে এলাকায় খুব একটা দেখা যেতো না। নির্বাচন সামনে আসলেই তাদের এই এলাকার লোকজনের প্রতি মায়া মমতা উথলে ওঠে। আর আমাদের এলাকার কিছু সহজ সরল লোকজনকে বিভিন্ন প্রলোভনে প্রলুদ্ধ করে। এরপর তারা যখন নমিনেশন না পায় তখন তারা যাওয়ায় সময় এ সব সহজ সরল জনগণকে না বলেই চম্পট দেয়। পরে ফোন করেও খোঁজ খবর নেয় না। পরবর্তীতে এ সব লোকদের নিজ দলীয় লোকজনদের কাছে গ্রুপিং করার কারনে মার খেতে হয় অথবা গৃহ ত্যাগ করতে হয়। আমার মনে হয় এ সব সিজেনাল নেতাদের মিথ্যে প্রলোভনে প্রলোভিত না হওয়াটা শ্রেয়। সব সময় যে নেতা জনগণের পাশে থাকে তার পেছনে থাকাটাই ভালো। ভোটের আগে সব নেতারাই মুখে অনেক অনেক উন্নয়ন করে ফেলে। আবার নমিনেশন পেয়ে পাশ করলে পাশে পেতে অনেক অপেক্ষা করতে হয়। যে সব নেতা আমাদের কালীগঞ্জে অর্থাৎ ঝিনাইদহ-৪ আসনের ভিতর পাওয়া যায় জনগণ তাদেরকেই ভোট দিবে। জনগনও এখন অনেক সচেতন সহজে ভোকাজ ও ধোজাবাজ নেতাদের ধোকাবাজির আওতায় আসবে না।

একটি উত্তর ত্যাগ

Please enter your comment!
Please enter your name here