ঢাকা ১২:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাশের বাড়িতে দুধ দিতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার শিশু

Reporter Name

ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবেশীর বাড়িতে দুধ দিতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে এক শিশু।

বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের ঘাটুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

৮ বছর বয়সী মেয়েটি স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী। বর্তমানে জেলা সদর হাপাতালে সে চিকিৎসাধীন।

শুক্রবার দুপুরে সদর মডেল থানা পুলিশ হাসপাতালে শিশুটির খোঁজ-খবর নেন।

পুলিশ ও ভুক্তভোগীর পরিবার জানায়, স্থানীয় আনু মিয়ার বাড়িতে শিশুটির পরিবার প্রতিদিন গরুর দুধ দেয়। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সে দুধ দিতে ওই বাড়িতে যায়।

এরই সুযোগ নিয়ে আনু মিয়ার ছেলে কাজী পাভেল শিশুটিকে ঘরে আটকে রেখে ধর্ষণ করেন। কান্নাকাটি শুরু করলে তাকে ছেড়ে দেয়।

শিশুটির মা জানান, বাড়ি ফিরে মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে ঘটনার সব জানায়। পাভেলের পরিবারকে জানালে, কাউকে না বলতে হুমকি দেয়। স্থানীয়দের মধ্যে ঘটনা জানাজানি হলে পাভেল পালিয়ে যায়।

সদর হাসপাতালের চিকিৎসক জিনান রেজা জানান, শিশুটির শারীরিক পরীক্ষা করা হয়েছে। রিপোর্ট আসার পর সব জানা যাবে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন জানান, এখন পর্যন্ত শিশুটির পরিবার লিখিত অভিযোগ দেয়নি। খবর পেয়ে সদর হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

About Author Information
আপডেট সময় : ১২:০০:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অগাস্ট ২০১৯
৩৩৭ Time View

পাশের বাড়িতে দুধ দিতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার শিশু

আপডেট সময় : ১২:০০:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অগাস্ট ২০১৯

ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবেশীর বাড়িতে দুধ দিতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে এক শিশু।

বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের ঘাটুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

৮ বছর বয়সী মেয়েটি স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী। বর্তমানে জেলা সদর হাপাতালে সে চিকিৎসাধীন।

শুক্রবার দুপুরে সদর মডেল থানা পুলিশ হাসপাতালে শিশুটির খোঁজ-খবর নেন।

পুলিশ ও ভুক্তভোগীর পরিবার জানায়, স্থানীয় আনু মিয়ার বাড়িতে শিশুটির পরিবার প্রতিদিন গরুর দুধ দেয়। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সে দুধ দিতে ওই বাড়িতে যায়।

এরই সুযোগ নিয়ে আনু মিয়ার ছেলে কাজী পাভেল শিশুটিকে ঘরে আটকে রেখে ধর্ষণ করেন। কান্নাকাটি শুরু করলে তাকে ছেড়ে দেয়।

শিশুটির মা জানান, বাড়ি ফিরে মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে ঘটনার সব জানায়। পাভেলের পরিবারকে জানালে, কাউকে না বলতে হুমকি দেয়। স্থানীয়দের মধ্যে ঘটনা জানাজানি হলে পাভেল পালিয়ে যায়।

সদর হাসপাতালের চিকিৎসক জিনান রেজা জানান, শিশুটির শারীরিক পরীক্ষা করা হয়েছে। রিপোর্ট আসার পর সব জানা যাবে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন জানান, এখন পর্যন্ত শিশুটির পরিবার লিখিত অভিযোগ দেয়নি। খবর পেয়ে সদর হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।