ঢাকা ১১:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অনিয়মের অভিযোগে খুলনায় ওএমএস ডিলারের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

Reporter Name

খুলনা প্রতিনিধিঃ

করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর সংক্রামন রোধে ঘরে থাকুন নিরাপদে থাকুন কর্মসূচির পন্য বিক্রিতে অনিয়মের অভিযোগে খুলনার ডিলার সাঈয়েদুজ্জামান সম্রাটের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।

খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন গত ১৬ এপ্রিলর ৫ সদস্যের এই তদন্ত কমিটি গঠন করেন। তিন কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।

কমিটির সদস্যরা হলেন, আহবায়ক অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ ইউসুফ আলী, সদস্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এনএম ওয়াসিম ফিরোজ, দুদকের উপ পরিচাকল মোঃ নাজমুল হাসান, খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এবং জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মুহাম্মদ তানভীর রহমান।

জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, করোনা ভাইরাসের কারণে গত ২৬ মার্চ থেকে সব কিছু বন্ধ করে দেয়া হয়। এরই প্রেক্ষিতে দরিদ্র মানুষদের মাঝে ১০ টাকা কেজির চাল বিতরণ কর্মসূচি চালু হয়। এ জন্য খুলনায় ৮৯ জন ডিলার নিয়োগ করা হয়। সাঈয়েদুজ্জামান সম্রাটও নিজ নামে ডিলারশীপ নিয়ে ব্যাপক অনিয়ম করেন।

অভিযোগ উঠেছে তিনি ভিন্ন নামে একাধিক ডিলারশীপ নিয়ে চাল বিতরণে অনিয়ম করে চলেছেন। এর আগেও তিনি ভিন্ন ভিন্ন ৮ টি নামে ডিলারশীপ নিয়ে অনিয়ম করেন। কিন্তু কোন এক অদৃশ্য কারণে তিনি পার পেয়ে যান।

এই বিষয়ে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মুহাম্মদ তানভীর রহমান বলেন, সম্রাটের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়েছে। ১৮ এপ্রিল তাকে তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হতে বলা হয়েছে।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৯:২৩:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২০
৪১১ Time View

অনিয়মের অভিযোগে খুলনায় ওএমএস ডিলারের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

আপডেট সময় : ০৯:২৩:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২০

খুলনা প্রতিনিধিঃ

করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর সংক্রামন রোধে ঘরে থাকুন নিরাপদে থাকুন কর্মসূচির পন্য বিক্রিতে অনিয়মের অভিযোগে খুলনার ডিলার সাঈয়েদুজ্জামান সম্রাটের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।

খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন গত ১৬ এপ্রিলর ৫ সদস্যের এই তদন্ত কমিটি গঠন করেন। তিন কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।

কমিটির সদস্যরা হলেন, আহবায়ক অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ ইউসুফ আলী, সদস্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এনএম ওয়াসিম ফিরোজ, দুদকের উপ পরিচাকল মোঃ নাজমুল হাসান, খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এবং জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মুহাম্মদ তানভীর রহমান।

জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, করোনা ভাইরাসের কারণে গত ২৬ মার্চ থেকে সব কিছু বন্ধ করে দেয়া হয়। এরই প্রেক্ষিতে দরিদ্র মানুষদের মাঝে ১০ টাকা কেজির চাল বিতরণ কর্মসূচি চালু হয়। এ জন্য খুলনায় ৮৯ জন ডিলার নিয়োগ করা হয়। সাঈয়েদুজ্জামান সম্রাটও নিজ নামে ডিলারশীপ নিয়ে ব্যাপক অনিয়ম করেন।

অভিযোগ উঠেছে তিনি ভিন্ন নামে একাধিক ডিলারশীপ নিয়ে চাল বিতরণে অনিয়ম করে চলেছেন। এর আগেও তিনি ভিন্ন ভিন্ন ৮ টি নামে ডিলারশীপ নিয়ে অনিয়ম করেন। কিন্তু কোন এক অদৃশ্য কারণে তিনি পার পেয়ে যান।

এই বিষয়ে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মুহাম্মদ তানভীর রহমান বলেন, সম্রাটের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়েছে। ১৮ এপ্রিল তাকে তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হতে বলা হয়েছে।