ঢাকা ০৮:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ৪ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আমেরিকার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

Reporter Name

ফাইল ছবি

ঢাকাঃ

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন জানিয়েছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় বছরে ১০ হাজার কোটি ডলারের তহবিলের বিষয়ে আমেরিকার পলিটিক্যাল কমিটমেন্ট পাওয়া গেছে। 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উদ্যোগে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ নিয়ে শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এ কথা জানান।

ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শীর্ষ সম্মেলনে কার্বন নিঃসরণ কমানো, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অর্থায়নসহ চারটি পরামর্শ বিশ্বনেতাদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরেন। জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় বছরে ১০ হাজার কোটি ডলারের তহবিল নিশ্চিতের পরামর্শ দেন।

এই অর্থায়নের বিষয়ে বাংলাদেশ কতটুকু আশাবাদী- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক অঙ্গীকার নিশ্চিত হলে অর্থায়ন কোনো বিষয়ই না।টাকা-পয়সা হচ্ছে সেকেন্ডারি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, পলিটিক্যাল কমিটমেন্ট। এবার যে পলিটিক্যাল কমিটমেন্ট পাওয়া গেছে, বিশেষ করে আমেরিকার, তার ফলে ১০০ বিলিয়ন পাওয়া খুব বেশি কষ্টকর হবে না বলে জানান ড. মোমেন।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৯:১১:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল ২০২১
২১৫ Time View

আমেরিকার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৯:১১:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল ২০২১

ঢাকাঃ

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন জানিয়েছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় বছরে ১০ হাজার কোটি ডলারের তহবিলের বিষয়ে আমেরিকার পলিটিক্যাল কমিটমেন্ট পাওয়া গেছে। 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উদ্যোগে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ নিয়ে শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এ কথা জানান।

ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শীর্ষ সম্মেলনে কার্বন নিঃসরণ কমানো, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অর্থায়নসহ চারটি পরামর্শ বিশ্বনেতাদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরেন। জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় বছরে ১০ হাজার কোটি ডলারের তহবিল নিশ্চিতের পরামর্শ দেন।

এই অর্থায়নের বিষয়ে বাংলাদেশ কতটুকু আশাবাদী- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক অঙ্গীকার নিশ্চিত হলে অর্থায়ন কোনো বিষয়ই না।টাকা-পয়সা হচ্ছে সেকেন্ডারি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, পলিটিক্যাল কমিটমেন্ট। এবার যে পলিটিক্যাল কমিটমেন্ট পাওয়া গেছে, বিশেষ করে আমেরিকার, তার ফলে ১০০ বিলিয়ন পাওয়া খুব বেশি কষ্টকর হবে না বলে জানান ড. মোমেন।