ঢাকা ০৩:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাথরুমে রোগীর ঝুলন্ত লাশ

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:০৫:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ২৪৪ বার পড়া হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা:

আলমডাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাথরুম থেকে মালেকা খাতুন নামে চিকিৎসাধীন এক বৃদ্ধার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। 

শুক্রবার রাত ১২টার দিকে হাসপাতালের বাথরুমে ঝুলন্ত লাশ দেখে চমকে যান অন্য রোগীরা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ঝুলন্ত লাশ নামায়। পরে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে।

নিহত মালেকা খাতুন (৬০) আলমডাঙ্গা উপজেলার কুয়াতলা গ্রামের গোলাম রসুলের স্ত্রী। 

আলমডাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.হাদী জিয়াউদ্দিন আহমেদ জানান, মালেকা খাতুন গত ৮ সেপ্টেম্বর আলমডাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন। তার মানসিক অস্থিরতা এবং প্রস্রাবে ইনফেকশন থাকায় সেই অনুযায়ী চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। শুক্রবার রাত ১২টার দিকে হাসপাতালের বাথরুম থেকে তার গলায় ফাঁস দেওয়া ঝুলন্ত লাশ নামানো হয়। ওই সময় হাসপাতালে তার পরিবারের কোনো লোকজন ছিলেন না। তিনি নিজের ওড়না দিয়ে বাথরুমের জানালার সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।

আলমডাঙ্গা থানার ওসি আলমগীর কবির জানান, এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের কারও কোনো অভিযোগ নেই। থানায় অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড হয়েছে। পরিবারের লোকজন ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ নিতে চেয়েছেন। নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।

Tag :

সীমান্তে গুলিতে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফিরিয়ে দিল ভারত

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাথরুমে রোগীর ঝুলন্ত লাশ

Update Time : ০৭:০৫:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১

চুয়াডাঙ্গা:

আলমডাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাথরুম থেকে মালেকা খাতুন নামে চিকিৎসাধীন এক বৃদ্ধার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। 

শুক্রবার রাত ১২টার দিকে হাসপাতালের বাথরুমে ঝুলন্ত লাশ দেখে চমকে যান অন্য রোগীরা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ঝুলন্ত লাশ নামায়। পরে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে।

নিহত মালেকা খাতুন (৬০) আলমডাঙ্গা উপজেলার কুয়াতলা গ্রামের গোলাম রসুলের স্ত্রী। 

আলমডাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.হাদী জিয়াউদ্দিন আহমেদ জানান, মালেকা খাতুন গত ৮ সেপ্টেম্বর আলমডাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন। তার মানসিক অস্থিরতা এবং প্রস্রাবে ইনফেকশন থাকায় সেই অনুযায়ী চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। শুক্রবার রাত ১২টার দিকে হাসপাতালের বাথরুম থেকে তার গলায় ফাঁস দেওয়া ঝুলন্ত লাশ নামানো হয়। ওই সময় হাসপাতালে তার পরিবারের কোনো লোকজন ছিলেন না। তিনি নিজের ওড়না দিয়ে বাথরুমের জানালার সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।

আলমডাঙ্গা থানার ওসি আলমগীর কবির জানান, এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের কারও কোনো অভিযোগ নেই। থানায় অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড হয়েছে। পরিবারের লোকজন ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ নিতে চেয়েছেন। নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।