ঢাকা ০৮:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এবার কোরবানির হাট মাতাবে ঝিনাইদহের মেসি!

Reporter Name

বিশেষ প্রতিনিধিঃ

নাম ‘মেসি’। বিশাল ধড়। হেলেদুলে হাঁটে বালুর আঙিনায়। বিশাল আকৃতির গরু ‘মেসির’ দাম হাঁকা হয়েছে চার লাখ টাকা। আসন্ন কোরবানির ঈদে এই দামে বিক্রির আশা করছেন ‘মেসির’ মালিক।

বিশাল আকৃতির এই ‘মেসির’ মালিক ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর গ্রামের আহাদ আলী।

তার দাবি, ৭০০ কেজি ওজনের গরুটি লালন পালন করতে এ পর্যন্ত তার আড়াই লক্ষাধিক টাকা খরচ হয়েছে। গত তিন বছর ধরে নিজ বাড়ির গোয়াল ঘরে রেখে পালছেন এ গরুটি। এ সময়ে গরুটি বাড়ির বাইরে খুব একটা বের করা হয়নি।

তিনি জানান, গত তিন বছর আগে উন্নত জাতের গরুর সিমেন ইনজেকশনের মাধ্যমে আমার বাড়িতে পোষা একটি দেশি জাতের গাভী গরুর গর্ভে প্রবেশ করায়। এরপর নিদিষ্ট সময় পার হলে এই গরুটির জন্ম হয়।

গরুটি পালতে ভুসি ও ঘাসসহ প্রতি মাসে খাবার খরচ হয় ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা। সে হিসাবে তার চিকিৎসা এবং খাবারসহ এ পর্যন্ত প্রায় আড়াই লক্ষাধিক টাকা খরচ হয়েছে বলে জানান গরুর মালিক আহাদ আলী।

আহাদ আলীর দাবি, দীর্ঘ এ সময়ে গরু পালন করতে কখনো মোটাতাজাকরণ ওষুধ বা ইনজেকশন ব্যবহার করা হয়নি। সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিতে স্থানীয় খাবার খৈল, ভুসি ও কাঁচা ঘাষ দিয়ে লালন পালন করে আসছি।

About Author Information
আপডেট সময় : ১২:৪৪:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জুলাই ২০২০
৮৪৯ Time View

এবার কোরবানির হাট মাতাবে ঝিনাইদহের মেসি!

আপডেট সময় : ১২:৪৪:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জুলাই ২০২০

বিশেষ প্রতিনিধিঃ

নাম ‘মেসি’। বিশাল ধড়। হেলেদুলে হাঁটে বালুর আঙিনায়। বিশাল আকৃতির গরু ‘মেসির’ দাম হাঁকা হয়েছে চার লাখ টাকা। আসন্ন কোরবানির ঈদে এই দামে বিক্রির আশা করছেন ‘মেসির’ মালিক।

বিশাল আকৃতির এই ‘মেসির’ মালিক ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর গ্রামের আহাদ আলী।

তার দাবি, ৭০০ কেজি ওজনের গরুটি লালন পালন করতে এ পর্যন্ত তার আড়াই লক্ষাধিক টাকা খরচ হয়েছে। গত তিন বছর ধরে নিজ বাড়ির গোয়াল ঘরে রেখে পালছেন এ গরুটি। এ সময়ে গরুটি বাড়ির বাইরে খুব একটা বের করা হয়নি।

তিনি জানান, গত তিন বছর আগে উন্নত জাতের গরুর সিমেন ইনজেকশনের মাধ্যমে আমার বাড়িতে পোষা একটি দেশি জাতের গাভী গরুর গর্ভে প্রবেশ করায়। এরপর নিদিষ্ট সময় পার হলে এই গরুটির জন্ম হয়।

গরুটি পালতে ভুসি ও ঘাসসহ প্রতি মাসে খাবার খরচ হয় ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা। সে হিসাবে তার চিকিৎসা এবং খাবারসহ এ পর্যন্ত প্রায় আড়াই লক্ষাধিক টাকা খরচ হয়েছে বলে জানান গরুর মালিক আহাদ আলী।

আহাদ আলীর দাবি, দীর্ঘ এ সময়ে গরু পালন করতে কখনো মোটাতাজাকরণ ওষুধ বা ইনজেকশন ব্যবহার করা হয়নি। সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিতে স্থানীয় খাবার খৈল, ভুসি ও কাঁচা ঘাষ দিয়ে লালন পালন করে আসছি।