ঢাকা ০২:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫, ১৭ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

করোনায় প্রাণ গেল যমুনা টেলিভিশনের চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধির

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:৪৮:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ অগাস্ট ২০২১
  • ১৭৮ বার পড়া হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা:

চুয়াডাঙ্গার বিশিষ্ট সাংবাদিক যমুনা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম ডালিম করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে ঢাকার একটি হাসপাতালে তিনি মারা যান।

সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম ডালিম ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের জোয়ারদারপাড়ার ইসলাম হোসেনের ছেলে। তিনি ছিলেন স্থানীয় দৈনিক আকাশ খবরের নির্বাহী সম্পাদক। তিনি যমুনা টেলিভিশন ছাড়াও দৈনিক দেশ রূপান্তর ও ইউএনবির জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বয়স হয়েছিল ৩৮ বছর। সংসার জীবনে ডালিম ছিলেন দুই পুত্রসন্তানের জনক।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ জুন আরিফুল ইসলাম ডালিম করোনার টিকার প্রথম ডোজ গ্রহণ করেন। এর কয়েক দিনের মাথায় ২৩ জুলাই তার করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসে। ২৭ জুলাই তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি করা হয়। সেই থেকে সেখানেই ভর্তি ছিলেন তিনি।

ডালিমের অবস্থার অবনতি হলে বৃহস্পতিবার ভোরে তাকে ঢাকায় নেওয়া হয়। সেখানে দুপুর আড়াইটার দিকে তিনি মারা যান।

Tag :

করোনায় প্রাণ গেল যমুনা টেলিভিশনের চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধির

Update Time : ০৮:৪৮:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ অগাস্ট ২০২১

চুয়াডাঙ্গা:

চুয়াডাঙ্গার বিশিষ্ট সাংবাদিক যমুনা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম ডালিম করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে ঢাকার একটি হাসপাতালে তিনি মারা যান।

সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম ডালিম ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের জোয়ারদারপাড়ার ইসলাম হোসেনের ছেলে। তিনি ছিলেন স্থানীয় দৈনিক আকাশ খবরের নির্বাহী সম্পাদক। তিনি যমুনা টেলিভিশন ছাড়াও দৈনিক দেশ রূপান্তর ও ইউএনবির জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বয়স হয়েছিল ৩৮ বছর। সংসার জীবনে ডালিম ছিলেন দুই পুত্রসন্তানের জনক।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত ১৯ জুন আরিফুল ইসলাম ডালিম করোনার টিকার প্রথম ডোজ গ্রহণ করেন। এর কয়েক দিনের মাথায় ২৩ জুলাই তার করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসে। ২৭ জুলাই তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি করা হয়। সেই থেকে সেখানেই ভর্তি ছিলেন তিনি।

ডালিমের অবস্থার অবনতি হলে বৃহস্পতিবার ভোরে তাকে ঢাকায় নেওয়া হয়। সেখানে দুপুর আড়াইটার দিকে তিনি মারা যান।