ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার বারবাজার এলাকার গাজী-কালু চম্পাবতীর মাজারের ওরশ শরীফের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার সকালে অর্থ আত্মসাতের বিষয়ে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। লিখিত অভিযোগে কমিটির উপদেষ্টা, সদস্যসহ ২৮ জন স্বাক্ষর করেছেন।
লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রতি বছরের ফাল্গুন মাসের শেষ বৃহস্পতিবার ও ভাদ্র মাসের শেষ বৃহস্পতিবার গাজী-কালু চম্পাবতীর মাজারে ওরশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে সারাদেশ থেকে ভক্তবৃন্দ আসেন এবং মাজারের উন্নয়নের জন্য অর্থ দান করেন। চলতি বছর ২টি ওরশে আনুমানিক প্রায় ১৫ লাখ টাকা আয় হয়েছে। কিন্তু এই টাকার বিষয়ে হিসাব চাইলে সভাপতি, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও ক্যাশিয়ার কর্ণপাত করছেন না। গ্রামের গন্যমান্য ব্যক্তিকে পাশ কাটিয়ে নিজেদের মতো করে মাজারের টাকা লুটপাট করছেন।
এ বিষয়ে গাজী-কালু চম্পাবতীর মাজারের সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, যে অভিযোগ করেছে সেটি একদমই মিথ্যা। হিসাবের সবকিছু আমার কাছে আছে। আমি সব সময় হিসাব দিতে প্রস্তুত। আমি শুধু হিসাবের খাতা দেখি, টাকা খরচ করেন কমিটির সিনিয়র সদস্যরা। সব সময় গ্রামের সবাইকে ডেকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানান তিনি।
কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার দেদারুল ইসলাম বলেন, একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি।
সবুজদেশ/এসএএস