সবুজদেশ রিপোর্ট :

আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি ফুটবলার ম্যারাডোনা আর নেই। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার নিজ বাসায় মারা যান তিনি। খবরটি নিশ্চিত করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি। বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন ৮৬ সালের বিশ্বকাপজয়ী এ কিংবদন্তি।

মৃত্যুকালে ম্যারাডোনার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। গত মাসে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছিলেন ম্যারাডোনা। বুয়েনস এইরেসের হাসপাতালে তার মস্তিষ্কে জরুরি অস্ত্রোপচার করা হয়। মস্তিষ্কে জমাট বেঁধে থাকা রক্ত অপসারণ করা হয়েছিল। তখন মাদকাসক্তি নিয়ে ভীষণ সমস্যায় ভুগেছেন ম্যারাডোনা।

jugantor

  1. প্রচ্ছদ
  2. খেলা

ফুটবলের কিংবদন্তি ম্যারাডোনা আর নেই

 স্পোর্টস ডেস্ক  ২৫ নভেম্বর ২০২০, ১০:৩৯ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণShares

facebook sharing button
messenger sharing button
twitter sharing button
pinterest sharing button
linkedin sharing button
ম্যারাডোনা

আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি ফুটবলার ম্যারাডোনা আর নেই। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার নিজ বাসায় মারা যান তিনি। খবরটি নিশ্চিত করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি। বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন ৮৬ সালের বিশ্বকাপজয়ী এ কিংবদন্তি।

মৃত্যুকালে ম্যারাডোনার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। গত মাসে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছিলেন ম্যারাডোনা। বুয়েনস এইরেসের হাসপাতালে তার মস্তিষ্কে জরুরি অস্ত্রোপচার করা হয়। মস্তিষ্কে জমাট বেঁধে থাকা রক্ত অপসারণ করা হয়েছিল। তখন মাদকাসক্তি নিয়ে ভীষণ সমস্যায় ভুগেছেন ম্যারাডোনা।

অনেক বিশেষজ্ঞ, ফুটবল সমালোচক, সাবেক ও বর্তমান খেলোয়াড় এবং ফুটবল সমর্থক তাকে সর্বকালের সেরা ফুটবলার হিসেবে গণ্য করেন। তিনি বিশ্বফুটবলের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা ফিফার বিংশ শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় পেলের সঙ্গে যৌথভাবে ছিলেন।

ম্যারাডোনাই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি দুইবার স্থানান্তর ফির ক্ষেত্রে বিশ্বরেকর্ড গড়েন। প্রথমবার বার্সেলোনায় স্থানান্তরের সময় ৫ মিলিয়ন ইউরো এবং দ্বিতীয়বার নাপোলিতে স্থানান্তরের সময় ৬.৯ মিলিয়ন ইউরো। 

পেশাদার ক্যারিয়ারে ম্যারাডোনা আর্জেন্টিনা জুনিয়র্স, বোকা জুনিয়র্স, বার্সেলোনা, নাপোলি, সেভিয়া এবং নিওয়েলস ওল্ড বয়েজের হয়ে খেলেছেন। 

আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আর্জেন্টিনার হয়ে তিনি ৯১ খেলায় ৩৪ গোল করেন। তিনি চারটি ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেন। যার মধ্যে ছিল ১৯৮৬ বিশ্বকাপ, যেখানে তিনি আর্জেন্টিনার অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন এবং দলকে বিশ্বকাপ জয়ে নেতৃত্ব দেন। প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় হিসেবে স্বর্ণপদক জেতেন। 

ম্যানেজার হিসেবে খুব কম অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হওয়া সত্ত্বেও ২০০৮ সালের নভেম্বরে আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব দেয়া হয় ম্যারাডোনাকে। ২০১০ বিশ্বকাপের পর চুক্তি শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি আঠারো মাস এই দায়িত্বে ছিলেন।

একটি উত্তর ত্যাগ

Please enter your comment!
Please enter your name here