তাদের মধ্যে ১৮ জন পেটে ব্যথা আর বমির মত লক্ষণ নিয়ে দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
অসুস্থ ছাত্ররা জানান, গত মঙ্গলবার রাতে তারা জিয়া হলের তরিকুল ক্যান্টিনে মুরগির মাংস ও আলু ভর্তা দিয়ে খিচুড়ি খান। এরপর রাত থেকেই তাদের পেট ব্যথা ও বমি শুরু হয়।
বুধবার সারাদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে তাদের চিকিৎসা চলে। সেখানে অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় বুধবার রাতে ১৮ জনকে পাঠানো হয় জেনারেল হাসপাতালে।
দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালের মেডিসিন কনসালটেন্ট ডা. শীতল চন্দ্র পাহান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ভর্তি ছাত্ররা খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত। তবে সবাই আশঙ্কামুক্ত।”
এ ব্যাপারে তরিকুল ক্যান্টিনের মালিক তরিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক সফিউল আলম বুধবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি খোঁজ নিয়ে দেখব।”
দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছাত্ররা হলন- নজরুল (২১), সোহরাব (২১), নোমান (২১), কাওসার (২০), মুজিব (২০), রিফাত (২৪), আজগর (২১), আরিফ (২২), আবু রাসেল (২৩), সারোয়ার জাহান (২৩), আরিফ হোসেন (২২), ইয়াসিন আলী (২২), শুভ মরমু (২১), আব্দুর রহমান (২৪), উৎপল (২২), হাসেম (২১), ইয়াসির আরাফাত (২১) ও মেহেদী হাসান (২২)।