ঢাকা ১২:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খুচরা তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয় বন্ধের দাবীতে ঝিনাইদহে অবস্থান কর্মসূচী পালিত

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৪:০৪:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ অক্টোবর ২০২২
  • ১৩৭ বার পড়া হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

খুচরা তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয় বন্ধের দাবীতে ঝিনাইদহে অবস্থান কর্মসূচী পালিত হয়েছে। সকালে ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচীর আয়োজন করে পদ্মা সমাজ কল্যাণ সংস্থা।

জাতীয় তামাক দিবস উপলক্ষে দি ইউনিয়ন, ডাব্লিউবিবি ট্রাষ্ট ও বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট’র যোগিতায় এ কর্মসূচী পালিত হয়।

এসময় বক্তব্য রাখেন, পদ্মা সমাজকল্যাণ সংস্থার নির্বাহী পরিচালক হাবিবুর রহমান, এইড ফাউন্ডেশন’র পিও নাছির উদ্দিন বিশ^াস, সিডিপি’র মেহেদি হাসান, পদ্মা ইয়ুথ ইনেসিয়েটিভ’র সহকারী সমন্বয়কারী আকিমুল ইসলাম পলাশ, সদস্য সীমা খাতুনসহ অন্যান্যরা।

এসময় বক্তারা বলেন, যত্রতত্র খুচরা তামাকজাত পণ্য বিক্রয়ের ফলে তামাকের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে তরুণ সমাজ। সিগারেট, বিড়ি, গুল, জর্দ্দার মতো ক্ষতিকর দ্রব্য নিয়ে সকলের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পাওয়ায় তামাক নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার একাধিক কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। সিন্ধান্তগুলো যথাযথ বাস্তবায়ন প্রয়োজন।
কর্মসূচী থেকে শিশু-কিশোরদের দ্বারা তামাকজাত দ্রব্য বিক্রি বন্ধ করা, তামাকজাত দ্রব্য বিক্রেতার সতেন্ত্র লাইসেন্সীর আওতায় আনা, তামাক কোম্পানীর সাথে বাংলাদেশের শেয়ার প্রত্যাহার করা, নিয়মিত ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা সহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ তুলে ধরেন বক্তারা।

Tag :

খুচরা তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয় বন্ধের দাবীতে ঝিনাইদহে অবস্থান কর্মসূচী পালিত

Update Time : ০৪:০৪:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ অক্টোবর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

খুচরা তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয় বন্ধের দাবীতে ঝিনাইদহে অবস্থান কর্মসূচী পালিত হয়েছে। সকালে ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচীর আয়োজন করে পদ্মা সমাজ কল্যাণ সংস্থা।

জাতীয় তামাক দিবস উপলক্ষে দি ইউনিয়ন, ডাব্লিউবিবি ট্রাষ্ট ও বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট’র যোগিতায় এ কর্মসূচী পালিত হয়।

এসময় বক্তব্য রাখেন, পদ্মা সমাজকল্যাণ সংস্থার নির্বাহী পরিচালক হাবিবুর রহমান, এইড ফাউন্ডেশন’র পিও নাছির উদ্দিন বিশ^াস, সিডিপি’র মেহেদি হাসান, পদ্মা ইয়ুথ ইনেসিয়েটিভ’র সহকারী সমন্বয়কারী আকিমুল ইসলাম পলাশ, সদস্য সীমা খাতুনসহ অন্যান্যরা।

এসময় বক্তারা বলেন, যত্রতত্র খুচরা তামাকজাত পণ্য বিক্রয়ের ফলে তামাকের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে তরুণ সমাজ। সিগারেট, বিড়ি, গুল, জর্দ্দার মতো ক্ষতিকর দ্রব্য নিয়ে সকলের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পাওয়ায় তামাক নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার একাধিক কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। সিন্ধান্তগুলো যথাযথ বাস্তবায়ন প্রয়োজন।
কর্মসূচী থেকে শিশু-কিশোরদের দ্বারা তামাকজাত দ্রব্য বিক্রি বন্ধ করা, তামাকজাত দ্রব্য বিক্রেতার সতেন্ত্র লাইসেন্সীর আওতায় আনা, তামাক কোম্পানীর সাথে বাংলাদেশের শেয়ার প্রত্যাহার করা, নিয়মিত ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা সহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ তুলে ধরেন বক্তারা।