ঢাকা ০৬:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খুলনা বিভাগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড, শনাক্ত ১৩৬৭

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৩:১২:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১
  • ২৭৯ বার পড়া হয়েছে।

খুলনা:

খুলনা বিভাগে করোনাভাইরাসের একদিনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে বিভাগে ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে নতুন করে রেকর্ড ১ হাজার ৩৬৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৯ জুন) বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক রাশেদা সুলতানা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দফতর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে যশোরে সর্বোচ্চ আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া বাগেরহাটে পাঁচজন, খুলনায় চারজন, কুষ্টিয়ায় চারজন, নড়াইলে তিনজন মেহেরপুরে দুইজন, চুয়াডাঙ্গায় দুজন, মাগুরায় দুইজন, ঝিনাইদহে একজন এবং সাতক্ষীরায় একজন মারা গেছেন।

গত বছরের ১৯ মার্চ খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায়। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৫৪ হাজার ৯৯৮ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৪৩ জন। এ সময় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৭ হাজার ৪৩৭ জন।

Tag :

কালীগঞ্জে জামায়াতে ইসলামীর সংবাদ সম্মেলন

খুলনা বিভাগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড, শনাক্ত ১৩৬৭

Update Time : ০৩:১২:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১

খুলনা:

খুলনা বিভাগে করোনাভাইরাসের একদিনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে বিভাগে ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে নতুন করে রেকর্ড ১ হাজার ৩৬৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৯ জুন) বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক রাশেদা সুলতানা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দফতর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে যশোরে সর্বোচ্চ আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া বাগেরহাটে পাঁচজন, খুলনায় চারজন, কুষ্টিয়ায় চারজন, নড়াইলে তিনজন মেহেরপুরে দুইজন, চুয়াডাঙ্গায় দুজন, মাগুরায় দুইজন, ঝিনাইদহে একজন এবং সাতক্ষীরায় একজন মারা গেছেন।

গত বছরের ১৯ মার্চ খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায়। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৫৪ হাজার ৯৯৮ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৪৩ জন। এ সময় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৭ হাজার ৪৩৭ জন।