ঢাকা ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গড়াই নদীতে কুমির আতঙ্ক

সবুজদেশ ডেস্ক:

ছবি সংগৃহীত-

 

কুষ্টিয়ার গড়াই নদীতে দেখা মিলেছে কুমিরের অস্তিত্ব। একটি-দুটি নয়, একাধিক কুমিরের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিষয়টি একদিকে যেমন ভালো লাগার অন্যদিকে আতঙ্ক বেড়েছে নদীপাড়ের মানুষের মধ্যে।

কেউ হাঁস, কেউবা ছাগল নিয়ে হাজির হচ্ছে নদীপাড়ে। উদ্দেশ্য কুমিরকে বশে আনা। সপ্তাহখানেক ধরে কুষ্টিয়ার পদ্মা নদীর শাখা গড়াইয়ে দেখা মিলেছে তিনটি কুমিরের। এতে আতঙ্কে দিন পার করছেন নদীতীরের মানুষ।

এলাকাবাসীরা জানান, তারা নদীর থেকে পানি নিতে আসতে পারেন না। গোসল করার জন্য এখন নদীতে কেউ আসে না। পানির থেকে কিছু অংশ উপরে ওঠে ভেসে বেড়ায় কুমির। এজন্য কেউ এখন নদীর তীরে পর্যন্ত আসেন না। এখানে এলাকার বেশিরভাগ মানুষ গোসল করতে আসে। তাই বন বিভাগ থেকে কেউ এসে কমির ধরে নিয়ে যাক এটাই এখন তাদের চাওয়া।

বনবিভাগ বলছে, বিষয়টি আমলে নিয়ে কুমির তিনটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

কুষ্টিয়ার সামাজিক বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাশ্যপী বিকাশ চন্দ্র বলেন, এটি ওয়াইল্ড লাইফ ডিভিশনকে জানানো হয়েছে। এই বিষয়টি আমার আওতায় নেই। কিন্তু কুমির তো ধরা যাবে না, তেমন কোনো যন্ত্র আমাদের কাছে নেই।

এদিকে স্থানীয়রা আতঙ্কে থাকলেও কুমির দেখতে প্রতিদিনই নদীপাড়ে ভিড় করছেন উৎসুক জনতা।

সবুজদেশ/এসইউ

About Author Information
আপডেট সময় : ০৬:০৬:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪
৩৮ Time View

গড়াই নদীতে কুমির আতঙ্ক

আপডেট সময় : ০৬:০৬:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪

 

কুষ্টিয়ার গড়াই নদীতে দেখা মিলেছে কুমিরের অস্তিত্ব। একটি-দুটি নয়, একাধিক কুমিরের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিষয়টি একদিকে যেমন ভালো লাগার অন্যদিকে আতঙ্ক বেড়েছে নদীপাড়ের মানুষের মধ্যে।

কেউ হাঁস, কেউবা ছাগল নিয়ে হাজির হচ্ছে নদীপাড়ে। উদ্দেশ্য কুমিরকে বশে আনা। সপ্তাহখানেক ধরে কুষ্টিয়ার পদ্মা নদীর শাখা গড়াইয়ে দেখা মিলেছে তিনটি কুমিরের। এতে আতঙ্কে দিন পার করছেন নদীতীরের মানুষ।

এলাকাবাসীরা জানান, তারা নদীর থেকে পানি নিতে আসতে পারেন না। গোসল করার জন্য এখন নদীতে কেউ আসে না। পানির থেকে কিছু অংশ উপরে ওঠে ভেসে বেড়ায় কুমির। এজন্য কেউ এখন নদীর তীরে পর্যন্ত আসেন না। এখানে এলাকার বেশিরভাগ মানুষ গোসল করতে আসে। তাই বন বিভাগ থেকে কেউ এসে কমির ধরে নিয়ে যাক এটাই এখন তাদের চাওয়া।

বনবিভাগ বলছে, বিষয়টি আমলে নিয়ে কুমির তিনটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

কুষ্টিয়ার সামাজিক বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাশ্যপী বিকাশ চন্দ্র বলেন, এটি ওয়াইল্ড লাইফ ডিভিশনকে জানানো হয়েছে। এই বিষয়টি আমার আওতায় নেই। কিন্তু কুমির তো ধরা যাবে না, তেমন কোনো যন্ত্র আমাদের কাছে নেই।

এদিকে স্থানীয়রা আতঙ্কে থাকলেও কুমির দেখতে প্রতিদিনই নদীপাড়ে ভিড় করছেন উৎসুক জনতা।

সবুজদেশ/এসইউ