ঢাকা ০৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

 চাচাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাইয়ের ‍মৃত্যু

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:৪২:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩
  • ১০৯ বার পড়া হয়েছে।

ঝিনাইদহঃ

ঝিনাইদহে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আপন চাচাতো ভাইয়ের হতে খুন হয়েছে পলাশ হোসেন। শনিবার রাতে সড়ে ৯টার দিকে মহেশপুর উপজেলার আজমপুর ইউনিয়নের মদনপুর মাঝেরপাড়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। নিহত পলাশ ওই গ্রামের ফজলু বিশ্বাসের ছেলে। পেশায় তিনি একজন ভ্যানচালক ছিলেন। ঘটনার পর থেকে চাচাতো ভাই সুমন পলাতক রয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পলাশের স্ত্রীর সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা করে কথা বলত আসামি সুমন। এ নিয়ে তাদের উভয়ের মধ্যে প্রায় বাকবিতন্ডার হতো। শনিবার রাতে সুমনকে স্ত্রীর সাথে কথা বলতে নিষেধ করে। এ নিয়ে তাদের উভয়ের মধ্যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। এ সময়ে সুমন ক্ষুব্ধ হয়ে পলাশের বুকের বাম পাশে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। ঘটনাস্থলে সুমনের মৃত্যু হয়।

মহেশপুর থানার এস আই আসাদুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর থেকেই আসামি সুমন পলাতক। তাকে ধরতে পুলিশের চেষ্টা অব্যাহত আছে।

Tag :

 চাচাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাইয়ের ‍মৃত্যু

Update Time : ০৮:৪২:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩

ঝিনাইদহঃ

ঝিনাইদহে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আপন চাচাতো ভাইয়ের হতে খুন হয়েছে পলাশ হোসেন। শনিবার রাতে সড়ে ৯টার দিকে মহেশপুর উপজেলার আজমপুর ইউনিয়নের মদনপুর মাঝেরপাড়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। নিহত পলাশ ওই গ্রামের ফজলু বিশ্বাসের ছেলে। পেশায় তিনি একজন ভ্যানচালক ছিলেন। ঘটনার পর থেকে চাচাতো ভাই সুমন পলাতক রয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পলাশের স্ত্রীর সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা করে কথা বলত আসামি সুমন। এ নিয়ে তাদের উভয়ের মধ্যে প্রায় বাকবিতন্ডার হতো। শনিবার রাতে সুমনকে স্ত্রীর সাথে কথা বলতে নিষেধ করে। এ নিয়ে তাদের উভয়ের মধ্যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। এ সময়ে সুমন ক্ষুব্ধ হয়ে পলাশের বুকের বাম পাশে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। ঘটনাস্থলে সুমনের মৃত্যু হয়।

মহেশপুর থানার এস আই আসাদুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর থেকেই আসামি সুমন পলাতক। তাকে ধরতে পুলিশের চেষ্টা অব্যাহত আছে।