চুয়াডাঙ্গার দশম শ্রেণীর মাদ্রাসা ছাত্রীকে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা কোরলো আইসি আছাদুর রহমান আছাদ
আল মামুন সোহাগ (চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি) : চুয়াডাঙ্গা জেলা দামুড়হুদা থানা কার্পাসডাঙ্গা গ্রামের গতকাল রবিবার রাত ১১ টার সমায় গোপনে বাল্যবিবাহ দেয়া হছে বলে জানাই মাঝপাড়া মফিজুল বিশ্বাসএর একমাএ কন্যা মোছাঃমেরিনা খাতুন (১৪)দশম শ্রেণীর মাদ্রাসা ছাএীকে বাল্যবিবাহ দেয়া হছে বলে গোপন সূত্রেযানা যাই বিষয়টি সত্যতা যাচাই করার জন্য সাংবাদিক ও কার্পাসডাঙ্গা ফাড়ির আইসি নিজে সরজমিনে সব কিছু খোজ খবর নিয়ে জানার চেষ্টাকরে সব কিছু অশিকার পরেও নাটকের মিথ্যা জাল ছিনো করে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা করেন সদোখ অফিসার কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ক্যাম্প আইসি আসাদা
বাল্যবিবাহর কুফল নারী শিক্ষার অগ্রগতি ব্যাহত হওয়া ছাড়াও বাল্য বিবাহের কারনে মাতৃমৃত্যুর ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ মা হতে গিয়ে প্রতি ২০ মিনিটে একজন মা মারা যাচ্ছেন। প্রতি ঘন্টায় মারা যাচ্ছে একজন নবজাতক৷ নবজাতক বেঁচে থাকলেও অনেক সময় তাকে নানা শারীরিক ও মানষিক জটিলতার মুখোমুখি হতে হয়৷ অপ্রাপ্তবয়স্ক মা প্রতিবন্ধী শিশু জন্মদান করতে পারে৷ বাল্য বিবাহের ফলে বিবাহ বিচ্ছেদের আশংকা তৈরী হওয়া ছাড়াও নানা পারিবারিক অশান্তি দেখা দেয়৷ । বাল্যবিবাহ শুধু ব্যক্তিগত ক্ষতি করে না, পারিবারিক, সামাজিক এবং সর্বোপরি রাষ্ট্রের ক্ষতিসাধনেও সহায়ক হয় । যেমন, শিক্ষার আলো এবং স্বাস্থ্যগত কারণে অল্প বয়সের মেয়েটি তার নিজের সম্পর্কে সচেতন নয়, সুতরাং পরিবার সম্পর্কে তার ধারণা না থাকায় স্বাভাবিক বিষয়।
বাল্যবিবাহর প্রভাব স্বামী, সংসার, শ্বশুরবাড়ির সম্পর্কে বুঝে উঠার আগেই সংসার এবং পরিবারের ভারে আক্রান্ত হয়। অন্যদিকে শ্বশুরবাড়ির থেকেও তার উপর চাপের সৃষ্টি হয়, শুরু হয় অশান্তি, পারিবারিক কলহ, এবং সর্বোপরি পারিবারিক নির্যাতন। বাল্যবিবাহ একদিকে আইন এবং সংবিধানের লংঘন, অন্যদিকে বাল্য বিবাহের বর ও কনেকে তার ব্যক্তি স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত করা হয়। যদিও দেশে প্রচলিত আইন অনুযায়ী পুরুষের ক্ষেত্রে ২১ বছর পূর্ণ এবং নারীর জন্য ১৮ বছর পূর্ণ হওয়াসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয় মেনে চললে তা বৈধ বিবাহ বলে গণ্য হয়। এবিষয়ে এলাকার সুশিল সমাজ কার্পাসডাঙ্গা আইছি আসাদুর রহমান আসাদকে সাধুবাদ জানান
আল মামুন সোহাগ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি