ঢাকা ১০:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫, ২৬ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবার মৃত্যু, ছেলে হাসপাতালে

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:০০:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ মে ২০২১
  • ১৮৭ বার পড়া হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গাঃ

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ওল্টু বিশ্বাস (৪৫) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এসময় গুরুতর আহত হয়েছে মৃত ওল্টু বিশ্বাসের ছেলে আকাশ (৮)।

সোমবার দুপুরে দামুড়হুদা উপজেলার ইব্রাহিমপুর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে পরিবারের সদস্যরা ওল্টু বিশ্বাস ও আকাশকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেয়। জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ওল্টু বিশ্বাসকে মৃত ঘোষণা করেন ও আহত আকাশকে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করে।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, দুপুরে মাঠে কাজ শেষে নিজ বাড়ি ফেরেন ওল্টু বিশ্বাস। বাড়িতে ফিরে নিজ ঘরের টিনের বেড়ায় হাত দিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি। টিনের বেড়ার সাথে মাথা ঠেকিয়ে বসে থাকতে দেখে ছেলে আকাশ ওল্টুকে ধরতে গেলে তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আহত হয়। এসময় পরিবারের সদস্যরা বিদ্যুস্পৃষ্ট হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে চিৎকার করলে স্থানীয়রা ছুটে এসে ওল্টু ও তার ছেলে আকাশকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেয়। জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ওল্টু বিশ্বাসকে মৃত ঘোষণা করেন।

ডা: জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘দুপুরে পরিবারের সদস্যরা ওল্টু ও তার ছেলেকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসে। দু’জনেই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েছে বলে জানায় তারা। শিশুটিকে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে ভর্তি রাখা হয়েছে। তবে জরুরি বিভাগে ওল্টুকে মৃত অবস্থায় পেয়েছি। হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

সবুজদেশ/ এসইউ

Tag :

আগামীকাল এসএসসি পরীক্ষায় বসছে সোয়া ১৯ লাখ শিক্ষার্থী

চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবার মৃত্যু, ছেলে হাসপাতালে

Update Time : ০৮:০০:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ মে ২০২১

চুয়াডাঙ্গাঃ

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ওল্টু বিশ্বাস (৪৫) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এসময় গুরুতর আহত হয়েছে মৃত ওল্টু বিশ্বাসের ছেলে আকাশ (৮)।

সোমবার দুপুরে দামুড়হুদা উপজেলার ইব্রাহিমপুর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে পরিবারের সদস্যরা ওল্টু বিশ্বাস ও আকাশকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেয়। জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ওল্টু বিশ্বাসকে মৃত ঘোষণা করেন ও আহত আকাশকে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করে।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, দুপুরে মাঠে কাজ শেষে নিজ বাড়ি ফেরেন ওল্টু বিশ্বাস। বাড়িতে ফিরে নিজ ঘরের টিনের বেড়ায় হাত দিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি। টিনের বেড়ার সাথে মাথা ঠেকিয়ে বসে থাকতে দেখে ছেলে আকাশ ওল্টুকে ধরতে গেলে তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আহত হয়। এসময় পরিবারের সদস্যরা বিদ্যুস্পৃষ্ট হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে চিৎকার করলে স্থানীয়রা ছুটে এসে ওল্টু ও তার ছেলে আকাশকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেয়। জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ওল্টু বিশ্বাসকে মৃত ঘোষণা করেন।

ডা: জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘দুপুরে পরিবারের সদস্যরা ওল্টু ও তার ছেলেকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসে। দু’জনেই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েছে বলে জানায় তারা। শিশুটিকে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে ভর্তি রাখা হয়েছে। তবে জরুরি বিভাগে ওল্টুকে মৃত অবস্থায় পেয়েছি। হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

সবুজদেশ/ এসইউ