ঢাকা ০৩:৩৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জীবনে আর নির্বাচনে দাঁড়াবেন না হিরো আলম

Reporter Name

সবুজদেশ ডেস্কঃ

বগুড়া-৪ এবং বগুড়া-৬ আসনে উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নেন সোশ্যাল মিডিয়র আলোচিত-সমালোচিত ব্যক্তি আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। বগুড়া-৪ আসনে মাত্র ৮৩৪ ভোটে মহাজোট প্রার্থী জাসদ নেতা রেজাউল করিম তানসেনের কাছে পরাজিত হন তিনি।

নির্বাচনে পরাজয়ের পর হিরো আলম জানিয়েছেন, তিনি হারেননি, তাকে হারানো হয়েছে। এই নির্বাচনের ফলাফল মানেন না। নিজের জনপ্রিয়তা প্রমাণে গণভোট চাইলেন। বলেন, জনপ্রিয়তা প্রমাণে ব্যর্থ হলে জীবনেও আর নির্বাচনে দাঁড়াব না। নির্বাচনের নাম মুখে আনব না।

শুক্রবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে ভিডিও বার্তায় এসব কথা বলেন হিরো আলম। তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন কমিশনার আমাকে নিয়ে অনেক কিছু বলেছেন। তিনি বলেছেন, শুধু হিরো আলম নয়, প্রতিটি প্রার্থীই পরাজয়ের পর বলে ভোট সুষ্ঠু হয়নি। কারচুপি হয়েছে। আরও বলেছেন, নন্দীগ্রামে কোনো এজেন্ট ছিল না হিরো আলমের। আমার সব কথা নাকি ভিত্তিহীন।

এরপর নির্বাচন কমিশনারকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে হিরো আলম বলেন, আমি চ্যালেঞ্জ করতে পারি আপনারা হিরো আলমের একতারা আর তানসেনের মশালের মাঝে গণভোট দেন দেখি। জনগণ ভোট দিয়েছে কী দেয়নি, ফলাফল কারচুপি হয়েছে কী হয়নি তা দেখাব আমি। প্রতিটি কেন্দ্রেই সিসি ক্যামেরা দেবেন। এরপর দেখেন মশাল মার্কা এবং হিরো আলমের মাঝে কে জয়ী হয়।

হিরো আলম বলেন, মশাল মার্কার এত জনপ্রিয়তা থাকলে গণভোট দেন আপনারা। চ্যালেঞ্জ করে বললাম, জীবনেও আর নির্বাচনে দাঁড়াব না। নির্বাচনের নাম মুখেও আনব না। আপনারা শুধু প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা দিয়ে গণভোট দিয়ে দেখেন। তখন দেখা যাবে কার কত জনপ্রিয়তা।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৮:৪৫:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
১৫৬ Time View

জীবনে আর নির্বাচনে দাঁড়াবেন না হিরো আলম

আপডেট সময় : ০৮:৪৫:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

সবুজদেশ ডেস্কঃ

বগুড়া-৪ এবং বগুড়া-৬ আসনে উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নেন সোশ্যাল মিডিয়র আলোচিত-সমালোচিত ব্যক্তি আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। বগুড়া-৪ আসনে মাত্র ৮৩৪ ভোটে মহাজোট প্রার্থী জাসদ নেতা রেজাউল করিম তানসেনের কাছে পরাজিত হন তিনি।

নির্বাচনে পরাজয়ের পর হিরো আলম জানিয়েছেন, তিনি হারেননি, তাকে হারানো হয়েছে। এই নির্বাচনের ফলাফল মানেন না। নিজের জনপ্রিয়তা প্রমাণে গণভোট চাইলেন। বলেন, জনপ্রিয়তা প্রমাণে ব্যর্থ হলে জীবনেও আর নির্বাচনে দাঁড়াব না। নির্বাচনের নাম মুখে আনব না।

শুক্রবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে ভিডিও বার্তায় এসব কথা বলেন হিরো আলম। তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন কমিশনার আমাকে নিয়ে অনেক কিছু বলেছেন। তিনি বলেছেন, শুধু হিরো আলম নয়, প্রতিটি প্রার্থীই পরাজয়ের পর বলে ভোট সুষ্ঠু হয়নি। কারচুপি হয়েছে। আরও বলেছেন, নন্দীগ্রামে কোনো এজেন্ট ছিল না হিরো আলমের। আমার সব কথা নাকি ভিত্তিহীন।

এরপর নির্বাচন কমিশনারকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে হিরো আলম বলেন, আমি চ্যালেঞ্জ করতে পারি আপনারা হিরো আলমের একতারা আর তানসেনের মশালের মাঝে গণভোট দেন দেখি। জনগণ ভোট দিয়েছে কী দেয়নি, ফলাফল কারচুপি হয়েছে কী হয়নি তা দেখাব আমি। প্রতিটি কেন্দ্রেই সিসি ক্যামেরা দেবেন। এরপর দেখেন মশাল মার্কা এবং হিরো আলমের মাঝে কে জয়ী হয়।

হিরো আলম বলেন, মশাল মার্কার এত জনপ্রিয়তা থাকলে গণভোট দেন আপনারা। চ্যালেঞ্জ করে বললাম, জীবনেও আর নির্বাচনে দাঁড়াব না। নির্বাচনের নাম মুখেও আনব না। আপনারা শুধু প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা দিয়ে গণভোট দিয়ে দেখেন। তখন দেখা যাবে কার কত জনপ্রিয়তা।