ঢাকা ১২:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে ইউএনওর হস্তক্ষেপে বন্ধ পাবলিক টয়লেট

Reporter Name

সবুজদেশ ডেক্সঃ নির্মাণ শেষ হওয়ার তিন বছর পরও চালু হয়নি উপজেলা রোডের গোল চত্বরের একটি পাবলিক টয়লেট। জানা যায় ‘সবার জন্য স্যানিটেশন, নিশ্চিত হোক উন্নত জীবন’-এ লক্ষ্যে উপজেলা গ্রোথ সেন্টার ও পৌরসভা পানি সরবরাহ এবং স্যানিটেশন প্রকল্প, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর শৈলকূপা পৌরসভার তত্ত্বাবধানে প্রায় আট লাখ টাকা ব্যয়ে পাবলিক টয়লেটটি নির্মাণ করে।

নির্মাণ শেষ হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তার বাসা থেকে পাবলিক টয়লেটটি দেখা যায়- এ অজুহাতে জেলা প্রশাসকের কাছে দরখাস্ত দিলে এটি বন্ধের নির্দেশ আসে। এরপর আর চালু হয়নি এটি।

অফিসপাড়ার এ এলাকায় রয়েছে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিগত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। পাবলিক টয়লেটটি চালু না থাকায় প্রতিদিন শত শত শিক্ষক তাদের দাপ্তরিক কাজ করতে এসে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন। শৈলকূপা পৌরসভার মেয়র কাজী আশরাফুল আজম বলেন, উপজেলা রোডের পাবলিক টয়লেটটি চালু হওয়ার মুহূর্তে আগের ইউএনও তার বাসা থেকে দেখা যায়- এ অজুহাতে বন্ধ করে দেন। এরপর আর চালু করতে পারেনি এটি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উসমান গনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, আমিও শুনেছি বিগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অভিযোগে পাবলিক টয়লেটটি বন্ধ আছে। এলাকা পরিদর্শন করে কী উপায়ে এটা দ্রুত চালু করা যায় সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

About Author Information
আপডেট সময় : ১২:৪৩:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ অক্টোবর ২০১৮
২৩২০ Time View

ঝিনাইদহে ইউএনওর হস্তক্ষেপে বন্ধ পাবলিক টয়লেট

আপডেট সময় : ১২:৪৩:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ অক্টোবর ২০১৮

সবুজদেশ ডেক্সঃ নির্মাণ শেষ হওয়ার তিন বছর পরও চালু হয়নি উপজেলা রোডের গোল চত্বরের একটি পাবলিক টয়লেট। জানা যায় ‘সবার জন্য স্যানিটেশন, নিশ্চিত হোক উন্নত জীবন’-এ লক্ষ্যে উপজেলা গ্রোথ সেন্টার ও পৌরসভা পানি সরবরাহ এবং স্যানিটেশন প্রকল্প, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর শৈলকূপা পৌরসভার তত্ত্বাবধানে প্রায় আট লাখ টাকা ব্যয়ে পাবলিক টয়লেটটি নির্মাণ করে।

নির্মাণ শেষ হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তার বাসা থেকে পাবলিক টয়লেটটি দেখা যায়- এ অজুহাতে জেলা প্রশাসকের কাছে দরখাস্ত দিলে এটি বন্ধের নির্দেশ আসে। এরপর আর চালু হয়নি এটি।

অফিসপাড়ার এ এলাকায় রয়েছে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিগত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। পাবলিক টয়লেটটি চালু না থাকায় প্রতিদিন শত শত শিক্ষক তাদের দাপ্তরিক কাজ করতে এসে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন। শৈলকূপা পৌরসভার মেয়র কাজী আশরাফুল আজম বলেন, উপজেলা রোডের পাবলিক টয়লেটটি চালু হওয়ার মুহূর্তে আগের ইউএনও তার বাসা থেকে দেখা যায়- এ অজুহাতে বন্ধ করে দেন। এরপর আর চালু করতে পারেনি এটি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উসমান গনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, আমিও শুনেছি বিগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অভিযোগে পাবলিক টয়লেটটি বন্ধ আছে। এলাকা পরিদর্শন করে কী উপায়ে এটা দ্রুত চালু করা যায় সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।