ঢাকা ০৩:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা দুই’শ ছাড়িয়েছে

Reporter Name

ঝিনাইদহঃ

ঝিনাইদহে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দুই’শ ছাড়িয়েছে। শনিবার দুপুর পর্যন্ত নতুন রোগী ভর্তি হয়েছে ৩১ জন। ১২ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। শনিবার বিকালে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের পরিসংখ্যানবিদ আব্দুল কাদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ৪৯ দিনে সারা জেলায় দুই’শ রোগী আক্রান্ত হয়েছে। প্রতিদিন গড়ে ৪ জন করে রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছেন। আক্রান্তদের মধ্যে শিশু, পুলিশ, প্রকৌশলী, ব্যবসায়ী ও সদর হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীরাও রয়েছেন।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত ৬ জুলাই ঝিনাইদহ জেলায় প্রথম ডেঙ্গু রোগী সনাক্ত হয়। তবে মৃত্যুর কোন রেকর্ড নেই। ১৫৭ জন রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন বলে জানান হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. অপূর্ব কুমার।

এদিকে ডেঙ্গু প্রতিরোধ নিয়ে কিছুদিন প্রশাসন, পৌরসভাসহ বিভিন্ন সংস্থার দৌড়ঝাঁপ লক্ষ্য করা গেলে এখন শহরে দৃশ্যত কোন কর্মসূচী নেই। মশক নিধনের জন্য কোন ওষুধও ছিটানো হচ্ছে না। ফলে জেলায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আসার কোন আলো দেখতে পাচ্ছে না ভুক্তভোগীরা। প্রতিদিন ডেঙ্গু আক্রান্তের যে পরিসংখ্যান ছিল তা কমছে না।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৮:২০:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অগাস্ট ২০১৯
৪০০ Time View

ঝিনাইদহে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা দুই’শ ছাড়িয়েছে

আপডেট সময় : ০৮:২০:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অগাস্ট ২০১৯

ঝিনাইদহঃ

ঝিনাইদহে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দুই’শ ছাড়িয়েছে। শনিবার দুপুর পর্যন্ত নতুন রোগী ভর্তি হয়েছে ৩১ জন। ১২ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। শনিবার বিকালে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের পরিসংখ্যানবিদ আব্দুল কাদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ৪৯ দিনে সারা জেলায় দুই’শ রোগী আক্রান্ত হয়েছে। প্রতিদিন গড়ে ৪ জন করে রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছেন। আক্রান্তদের মধ্যে শিশু, পুলিশ, প্রকৌশলী, ব্যবসায়ী ও সদর হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীরাও রয়েছেন।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত ৬ জুলাই ঝিনাইদহ জেলায় প্রথম ডেঙ্গু রোগী সনাক্ত হয়। তবে মৃত্যুর কোন রেকর্ড নেই। ১৫৭ জন রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন বলে জানান হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. অপূর্ব কুমার।

এদিকে ডেঙ্গু প্রতিরোধ নিয়ে কিছুদিন প্রশাসন, পৌরসভাসহ বিভিন্ন সংস্থার দৌড়ঝাঁপ লক্ষ্য করা গেলে এখন শহরে দৃশ্যত কোন কর্মসূচী নেই। মশক নিধনের জন্য কোন ওষুধও ছিটানো হচ্ছে না। ফলে জেলায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আসার কোন আলো দেখতে পাচ্ছে না ভুক্তভোগীরা। প্রতিদিন ডেঙ্গু আক্রান্তের যে পরিসংখ্যান ছিল তা কমছে না।