ঢাকা ০৪:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে যাত্রীছাউনি দখল করে বিএনপি নেতার মুদি দোকান

  • সবুজদেশ ডেস্ক:
  • Update Time : ০৫:৪৯:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ২৭১ বার পড়া হয়েছে।

ছবি সংগৃহীত-

 

ঝিনাইদহ সদরের যাত্রীদের সুবিধার্থে নির্মাণ করা জেলা পরিষদের যাত্রী ছাউনি দখল করে মুদি দোকান পরিচালনা করছেন এক ব্যক্তি। স্থানীয় গান্না ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম সারোয়ার প্রভাব খাটিয়ে যাত্রীছাউনির জায়গায় মুদি দোকান করার অভিযোগ উঠেছে। 

জানা গেছে, পাগলাকানাই-কোটচাঁদপুর আঞ্চলিক সড়কে যাতায়াত করতে গিয়ে রোদ-বৃষ্টিতে সাধারণ যাত্রীরা যেন ভোগান্তিতে না পড়েন সে জন্য চন্দিপুর বাজারে একটি যাত্রীছাউনি নির্মাণ করে দেয় জেলা পরিষদ। গত ৫ আগস্ট দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হলে ওই যাত্রীছাউনিটি বিএনপি নেতা গোলাম সরোয়ার দখল করে জিয়াউরকে দেন পরে।

পরে সেখানে মুদি ব্যবসা শুরু করেন জিয়াউর।

অভিযোগরে বিষয়ে বিএনপি নেতা গোলাম সরোয়ার বলেন, ‘জিয়াউর দীর্ঘদিন ধরে বেকার বসে ছিলেন। এ জন্য যাত্রীছাউনিতে দোকান দিয়ে আমরা ওর কর্মস্থানের ব্যবস্থা করে দিয়েছি।

এ ব্যাপারে জানতে জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত প্রশাসক রথীন্দ্রনাথ রায়ের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।

সবুজদেশ/এসইউ

Tag :

সীমান্তে গুলিতে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফিরিয়ে দিল ভারত

ঝিনাইদহে যাত্রীছাউনি দখল করে বিএনপি নেতার মুদি দোকান

Update Time : ০৫:৪৯:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

ঝিনাইদহ সদরের যাত্রীদের সুবিধার্থে নির্মাণ করা জেলা পরিষদের যাত্রী ছাউনি দখল করে মুদি দোকান পরিচালনা করছেন এক ব্যক্তি। স্থানীয় গান্না ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম সারোয়ার প্রভাব খাটিয়ে যাত্রীছাউনির জায়গায় মুদি দোকান করার অভিযোগ উঠেছে। 

জানা গেছে, পাগলাকানাই-কোটচাঁদপুর আঞ্চলিক সড়কে যাতায়াত করতে গিয়ে রোদ-বৃষ্টিতে সাধারণ যাত্রীরা যেন ভোগান্তিতে না পড়েন সে জন্য চন্দিপুর বাজারে একটি যাত্রীছাউনি নির্মাণ করে দেয় জেলা পরিষদ। গত ৫ আগস্ট দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হলে ওই যাত্রীছাউনিটি বিএনপি নেতা গোলাম সরোয়ার দখল করে জিয়াউরকে দেন পরে।

পরে সেখানে মুদি ব্যবসা শুরু করেন জিয়াউর।

অভিযোগরে বিষয়ে বিএনপি নেতা গোলাম সরোয়ার বলেন, ‘জিয়াউর দীর্ঘদিন ধরে বেকার বসে ছিলেন। এ জন্য যাত্রীছাউনিতে দোকান দিয়ে আমরা ওর কর্মস্থানের ব্যবস্থা করে দিয়েছি।

এ ব্যাপারে জানতে জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত প্রশাসক রথীন্দ্রনাথ রায়ের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।

সবুজদেশ/এসইউ