ঢাকা ০৮:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে সরকারী চাল আত্মসাৎ মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

  • Reporter Name
  • Update Time : ০২:৫৭:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ জুলাই ২০২৩
  • ১৪০ বার পড়া হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ঝিনাইদহে সরকারী চাল আত্মসাৎ মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান মনজুর রাশেদকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সোমবার সকালে ঝিনাইদহ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোঃ নাজিমুদৌলা এ আদেশ দেন। আসামী মনজুর রাশেদ জেলার হরিনাকুন্ডু উপজেলার তাহেরহুদা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।

মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি ইসমাইল হোসেন জানান, গত ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে গরিব অসহায় ও দুস্থ মানুষের মধ্যে বিনামূল্যে বিতরণে জন্য সরকারী বরাদ্দকৃত সমুদয় চাউল বিতরণ না করে গোডাউনে মজুদ রাখে হরিনাকুন্ডু উপজেলার তাহেরহুদা ইউপি চেয়ারম্যান।

অসৎ উদ্দেশ্যে ভিজিএফ’র ৫০ কেজি ওজনের ৩৮ বস্তা চাউল ইউনিয়ন পরিষদের গোডাউনে মজুদ রাখায় সিলগালা করে হরিণাকুন্ডু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। ইউপি চেয়ারম্যান মনজুর রাশেদ বিষয়টি নিয়ে সদুত্তর দিতে না পারায় ২০২৩ সালের জানুয়ারী মাসের ১ তারিখে হরিনাকুন্ডু থানায় মামলা দায়ের করে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মফিজুর রহমান।

মামলার পর চেয়ারম্যান মনজুর রাশেদ চলতি বছরের ৯ মে উচ্চ আদালত থেকে ৬ সপ্তাহের জামিন নেন। সেই সাথে উচ্চ আদালত ৬ সপ্তাহের মধ্যে নিম্ন আদালতে হাজির হয়ে জামিন নেওয়ার আদেশ দেন। আদালতের আদেশ অমান্য করে সোমবার আদালতে হাজির হলে আদালত জামিন মঞ্জুর না করে কারগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

Tag :

ঝিনাইদহে সরকারী চাল আত্মসাৎ মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

Update Time : ০২:৫৭:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ জুলাই ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ঝিনাইদহে সরকারী চাল আত্মসাৎ মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান মনজুর রাশেদকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সোমবার সকালে ঝিনাইদহ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোঃ নাজিমুদৌলা এ আদেশ দেন। আসামী মনজুর রাশেদ জেলার হরিনাকুন্ডু উপজেলার তাহেরহুদা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।

মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি ইসমাইল হোসেন জানান, গত ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে গরিব অসহায় ও দুস্থ মানুষের মধ্যে বিনামূল্যে বিতরণে জন্য সরকারী বরাদ্দকৃত সমুদয় চাউল বিতরণ না করে গোডাউনে মজুদ রাখে হরিনাকুন্ডু উপজেলার তাহেরহুদা ইউপি চেয়ারম্যান।

অসৎ উদ্দেশ্যে ভিজিএফ’র ৫০ কেজি ওজনের ৩৮ বস্তা চাউল ইউনিয়ন পরিষদের গোডাউনে মজুদ রাখায় সিলগালা করে হরিণাকুন্ডু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। ইউপি চেয়ারম্যান মনজুর রাশেদ বিষয়টি নিয়ে সদুত্তর দিতে না পারায় ২০২৩ সালের জানুয়ারী মাসের ১ তারিখে হরিনাকুন্ডু থানায় মামলা দায়ের করে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মফিজুর রহমান।

মামলার পর চেয়ারম্যান মনজুর রাশেদ চলতি বছরের ৯ মে উচ্চ আদালত থেকে ৬ সপ্তাহের জামিন নেন। সেই সাথে উচ্চ আদালত ৬ সপ্তাহের মধ্যে নিম্ন আদালতে হাজির হয়ে জামিন নেওয়ার আদেশ দেন। আদালতের আদেশ অমান্য করে সোমবার আদালতে হাজির হলে আদালত জামিন মঞ্জুর না করে কারগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।