ঢাকা ০২:১৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদুল আজহা উদযাপন

  • সবুজদেশ ডেস্ক:
  • Update Time : ১১:২১:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৬ জুন ২০২৫
  • ৫৩ বার পড়া হয়েছে।

 

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে প্রতিবারের মত এবারও ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার কয়েকটি গ্রামে উদযাপিত হয়েছে ঈদুল আযহা।

আজ শুক্রবার সকাল ৮টায় উপজেলা শহরের ফুটবল মাঠ এলাকায় ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। ঈদ জামায়াতের ইমামতি করেন মাওলানা রেজাউল ইসলাম।

আয়োজকরা জানান, সৌদি আরবের সঙ্গে মিলে রেখে তারা ২০০৩ সাল থেকে ঈদ জামাতের আয়োজন করে আসছেন। এবারও উপজেলার দখলপুর, নারায়নকান্দি, বৈঠাপাড়া, বোয়ালিয়া, চটকাবাড়ীয়া, পারফলসী, পায়রাডাঙ্গা, শৈলকূপার ভাটই বাজার এলাকার শতাধিক মুসল্লিরা এ ঈদের নামাজ আদায় করেন।

ঈদ জামায়াত কমিটির সদস্য শাখাওয়াত হোসেন বলেন, আগে ঈদের নামাজের আয়োজন করতে হলে থানায় অনুমতি চেয়ে চিঠি দিতে হতো। এখন মোবাইলে জানিয়ে দিই। প্রথম প্রথম ঈদ জামাত করতে একটু ভীত ছিলাম। এখন আর সেই ভীতি নেই।

মুসল্লী আমজাদ আলী বলেন, গত ২২ বছর ধরে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে হরিণাকুন্ডুতে ঈদের জামাত করে আসছি। তখন শুধু হরিণাকুন্ডুতে ঈদের জামাত হতো। এখন পায়রাডাঙ্গা, নিত্যানন্দপুরসহ তিনটি জায়গায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

হরিণাকুন্ডু থানার ওসি আব্দুর রউফ খান বলেন, সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা। হরিণাকুণ্ডু উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামে প্রতি বছর সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপনের রেওয়াজ চালু রয়েছে।

সবুজদেশ/এসইউ

ঝিনাইদহে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদুল আজহা উদযাপন

Update Time : ১১:২১:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৬ জুন ২০২৫

 

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে প্রতিবারের মত এবারও ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার কয়েকটি গ্রামে উদযাপিত হয়েছে ঈদুল আযহা।

আজ শুক্রবার সকাল ৮টায় উপজেলা শহরের ফুটবল মাঠ এলাকায় ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। ঈদ জামায়াতের ইমামতি করেন মাওলানা রেজাউল ইসলাম।

আয়োজকরা জানান, সৌদি আরবের সঙ্গে মিলে রেখে তারা ২০০৩ সাল থেকে ঈদ জামাতের আয়োজন করে আসছেন। এবারও উপজেলার দখলপুর, নারায়নকান্দি, বৈঠাপাড়া, বোয়ালিয়া, চটকাবাড়ীয়া, পারফলসী, পায়রাডাঙ্গা, শৈলকূপার ভাটই বাজার এলাকার শতাধিক মুসল্লিরা এ ঈদের নামাজ আদায় করেন।

ঈদ জামায়াত কমিটির সদস্য শাখাওয়াত হোসেন বলেন, আগে ঈদের নামাজের আয়োজন করতে হলে থানায় অনুমতি চেয়ে চিঠি দিতে হতো। এখন মোবাইলে জানিয়ে দিই। প্রথম প্রথম ঈদ জামাত করতে একটু ভীত ছিলাম। এখন আর সেই ভীতি নেই।

মুসল্লী আমজাদ আলী বলেন, গত ২২ বছর ধরে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে হরিণাকুন্ডুতে ঈদের জামাত করে আসছি। তখন শুধু হরিণাকুন্ডুতে ঈদের জামাত হতো। এখন পায়রাডাঙ্গা, নিত্যানন্দপুরসহ তিনটি জায়গায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

হরিণাকুন্ডু থানার ওসি আব্দুর রউফ খান বলেন, সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা। হরিণাকুণ্ডু উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামে প্রতি বছর সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপনের রেওয়াজ চালু রয়েছে।

সবুজদেশ/এসইউ