ঢাকা ০৯:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর অপহরণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৬:২১:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩
  • ১৫৬ বার পড়া হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুতে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর অপহরণ মামলার দুই ধারায় এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন ও ১৪ বছরের কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। একই সাথে তাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

মঙ্গলবার (৯ মে) সকালে ঝিনাইদহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মিজানুর রহমান এ দন্ডাদেশ দেন।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৮ সালের ১৫ মে হরিণাকুন্ডু উপজেলার ভায়না গ্রামের ৭ম শ্রেণীর এক স্কুলছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায় একই গ্রামের আমিরুল ইসলাম। দুই দিন ঝিনাইদহ শহর ও হরিণাকুন্ডুর সাতব্রীজ এলাকায় আটকে রেখে ধর্ষণ করে। ১৭ মে ঝিনাইদহ শহরের কলাহাট এলাকায় তাকে ফেলে পালিয়ে যায় আমিরুল ইসলাম।

এ ঘটনায় ২৯ মে নির্যাতিতার মা বাদী হয়ে হরিণাকুন্ডু থানায় আমিরুলকে আসামি করে একটি মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে ওই বছরের ২৯ জুলাই আমিরুলকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। দীর্ঘদিন বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত ওই মামলায় একটি ধারায় আমিরুলকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ২ লাখ টাকার জরিমানা এবং অপর একটি ধারায় ১৪ বছরের কারাদন্ড ও ১ লাখ টাকার জরিমানা করেন।

Tag :

ট্রাইব্যুনালে হাসিনাসহ চারজনের ফাঁসি চাইলেন চিকিৎসক

ঝিনাইদহে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর অপহরণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

Update Time : ০৬:২১:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুতে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর অপহরণ মামলার দুই ধারায় এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন ও ১৪ বছরের কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। একই সাথে তাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

মঙ্গলবার (৯ মে) সকালে ঝিনাইদহ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মিজানুর রহমান এ দন্ডাদেশ দেন।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৮ সালের ১৫ মে হরিণাকুন্ডু উপজেলার ভায়না গ্রামের ৭ম শ্রেণীর এক স্কুলছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায় একই গ্রামের আমিরুল ইসলাম। দুই দিন ঝিনাইদহ শহর ও হরিণাকুন্ডুর সাতব্রীজ এলাকায় আটকে রেখে ধর্ষণ করে। ১৭ মে ঝিনাইদহ শহরের কলাহাট এলাকায় তাকে ফেলে পালিয়ে যায় আমিরুল ইসলাম।

এ ঘটনায় ২৯ মে নির্যাতিতার মা বাদী হয়ে হরিণাকুন্ডু থানায় আমিরুলকে আসামি করে একটি মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে ওই বছরের ২৯ জুলাই আমিরুলকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। দীর্ঘদিন বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত ওই মামলায় একটি ধারায় আমিরুলকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ২ লাখ টাকার জরিমানা এবং অপর একটি ধারায় ১৪ বছরের কারাদন্ড ও ১ লাখ টাকার জরিমানা করেন।