ঢাকা ০৩:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পে অধিগ্রহণকৃত জমির মালিকদের মানববন্ধন

 

ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পে অধিগ্রহণকৃত জমির মালিকরা ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। রবিবার দুপুরে মানববন্ধন শেষে বৈষম্য নিরসন ও ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

স্মারকলিপি প্রদানের সময় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পক্ষে হাজী মো. শহিদুল ইসলাম, ওবায়দুল ইসলাম পাটোয়ারী, ফরিদ উদ্দিন মিয়া, জালাল উদ্দীন ও আবু জাফর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মালিকরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আওয়ালের কাছে অভিযোগ করেন, ৭ ধারা ও ৮ ধারার নোটিশ পাওয়ার পর তারা তাদের মতামত তুলে ধরতে পারেনি। এতে ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত না হওয়ায় কয়েক হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ফলে পুনঃতদন্ত করে জমির মূল্য নির্ধারণের জন্য দাবি জানানো হয়। স্মারকলিপি প্রদানের সময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আওয়াল জমির মালিকদের দাবি ধৈর্য সহকারে শোনেন এবং তাদের দাবি যথাস্থানে পৌঁছে দেবার আশ্বাস দেন।

উল্লেখ্য, ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্প শুরুর পর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকরা তাদের দাবি পূরণের জন্য আন্দোলন করে যাচ্ছেন। ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকরা অধিগ্রহণকৃত জমির ৮ ধারা প্রত্যাহার, পুনরায় সার্ভে করে স্থাপনা ও জমির বর্তমান ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ করা না হলে তারা হরতাল, অবরোধ ও প্রয়োজনে আত্মাহুতি দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন।

সবুজদেশ/এসএএস

Tag :
জনপ্রিয়

ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পে অধিগ্রহণকৃত জমির মালিকদের মানববন্ধন

Update Time : ০৬:৪৫:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫

 

ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পে অধিগ্রহণকৃত জমির মালিকরা ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। রবিবার দুপুরে মানববন্ধন শেষে বৈষম্য নিরসন ও ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

স্মারকলিপি প্রদানের সময় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পক্ষে হাজী মো. শহিদুল ইসলাম, ওবায়দুল ইসলাম পাটোয়ারী, ফরিদ উদ্দিন মিয়া, জালাল উদ্দীন ও আবু জাফর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মালিকরা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আওয়ালের কাছে অভিযোগ করেন, ৭ ধারা ও ৮ ধারার নোটিশ পাওয়ার পর তারা তাদের মতামত তুলে ধরতে পারেনি। এতে ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত না হওয়ায় কয়েক হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ফলে পুনঃতদন্ত করে জমির মূল্য নির্ধারণের জন্য দাবি জানানো হয়। স্মারকলিপি প্রদানের সময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আওয়াল জমির মালিকদের দাবি ধৈর্য সহকারে শোনেন এবং তাদের দাবি যথাস্থানে পৌঁছে দেবার আশ্বাস দেন।

উল্লেখ্য, ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্প শুরুর পর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকরা তাদের দাবি পূরণের জন্য আন্দোলন করে যাচ্ছেন। ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকরা অধিগ্রহণকৃত জমির ৮ ধারা প্রত্যাহার, পুনরায় সার্ভে করে স্থাপনা ও জমির বর্তমান ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ করা না হলে তারা হরতাল, অবরোধ ও প্রয়োজনে আত্মাহুতি দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন।

সবুজদেশ/এসএএস