ঢাকা ০৯:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টাকার অভাবে মাস্টার্স ভর্তি হতে পারছে না কালীগঞ্জের ফিরোজ

Reporter Name

ঝিনাইদহঃ

মা বেঁচে নেই। বাবা বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ। বিছানা থেকেই উঠতে পারেন না। প্রাইভেট পড়িয়ে নিজের খরচ চালায় সে। অনার্স শেষ করেছেন এভাবেই। কিন্তু টাকার অভাবে এখন এম.এস.এসে (মাস্টার্স অব সোশাল সায়েন্স) ভর্তি হতে পারছেন না ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের ফিরোজ হোসেন।

ফিরোজ হোসেন উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে।

ফিরোজ হোসেন বলেন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজ বিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স শেষ করেছি। গত চার বছর টিউশনি করে নিজের পড়ালেখার খরচ চালিয়েছি। কিন্তু মাস্টার্স ভর্তি হতে প্রায় ১৩ হাজার টাকার দরকার। মা বেঁচে নেই। বাবা একদমই অসুস্থ। ৫ ভাই-বোনের মধ্যে আমি সবার ছোট। পরিবারের পক্ষ থেকেও এ টাকা জোগাড় করা সম্ভব হচ্ছে না।

তিনি সমাজের বিত্তবানদের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন। সবার সহযোগিতা পেলে মাস্টার্স শেষ করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। সহযোগিতা পাঠাতে ০১৭৪৯-৯৮১৯৫৭ এই নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করেন ফিরোজ হোসেন।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৮:৩১:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২০
১০৪৮ Time View

টাকার অভাবে মাস্টার্স ভর্তি হতে পারছে না কালীগঞ্জের ফিরোজ

আপডেট সময় : ০৮:৩১:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২০

ঝিনাইদহঃ

মা বেঁচে নেই। বাবা বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ। বিছানা থেকেই উঠতে পারেন না। প্রাইভেট পড়িয়ে নিজের খরচ চালায় সে। অনার্স শেষ করেছেন এভাবেই। কিন্তু টাকার অভাবে এখন এম.এস.এসে (মাস্টার্স অব সোশাল সায়েন্স) ভর্তি হতে পারছেন না ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের ফিরোজ হোসেন।

ফিরোজ হোসেন উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে।

ফিরোজ হোসেন বলেন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজ বিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স শেষ করেছি। গত চার বছর টিউশনি করে নিজের পড়ালেখার খরচ চালিয়েছি। কিন্তু মাস্টার্স ভর্তি হতে প্রায় ১৩ হাজার টাকার দরকার। মা বেঁচে নেই। বাবা একদমই অসুস্থ। ৫ ভাই-বোনের মধ্যে আমি সবার ছোট। পরিবারের পক্ষ থেকেও এ টাকা জোগাড় করা সম্ভব হচ্ছে না।

তিনি সমাজের বিত্তবানদের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন। সবার সহযোগিতা পেলে মাস্টার্স শেষ করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। সহযোগিতা পাঠাতে ০১৭৪৯-৯৮১৯৫৭ এই নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করেন ফিরোজ হোসেন।