ঢাকা ০৭:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঢাকা থেকে রিক্সাচালকের ফোন, বাড়ি খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিলেন ঝিনাইদহের এসপি

Reporter Name

ঝিনাইদহঃ

এম হাসান মুসা করোনার ছোবলে ঢাকায় আটকে পড়া এক রিক্সা চালকের মোবাইল ফোনে করুণ আকুতি “স্যার আমার সন্তান ও পরিবারকে বাঁচান। তারা না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে”।

মঙ্গলবার বেলা ১২ টায় ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মো” হাসানুজ্জামান পিপিএম’ র সরকারী মোবাইল ফোনে শৈলকুপা উপজেলার প্রত্যন্ত পল্লীর এক রিক্সাচালক জানান, তিনি ঢাকায় রিক্সা চালান কিন্তু করোনার কারণে আটকে পড়েছেন। সেজন্য তিনি বাড়ী যেতে পারছেন না ,গত তিনদিন তার পরিবারের পাঁচ সদস্য না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে । রিক্সা না চালানোর কারনে সে এখন বেকার হয়ে পড়েছে। উপায় না পেয়ে তিনি পুলিশ সুপারের নিকট ফোন করেছেন।

এ ফোন পেয়ে ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার শৈলকুপার দায়িত্ব প্রাপ্ত ডিএসবির এসআই মোঃ বাচ্চু শেখের মাধ্যমে এক মাসের ত্রাণ সামগ্রী রিক্সাচালকের পরিবারের কাছে পৌঁছে দেন।

এসআই মোঃ বাচ্চু শেখ জানান, লোকটি অত্যন্ত গরীব। একটি মাত্র ঘরে তার স্ত্রী, তিন সন্তান ও শশুর-শাশুড়ীকে নিয়ে বসবাস করেন। পুলিশ সুপারের এ ত্রাণ পেয়ে তারা অনেক খুশি হয়েছেন।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৯:৪২:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ এপ্রিল ২০২০
২৪৫২ Time View

ঢাকা থেকে রিক্সাচালকের ফোন, বাড়ি খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিলেন ঝিনাইদহের এসপি

আপডেট সময় : ০৯:৪২:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ এপ্রিল ২০২০

ঝিনাইদহঃ

এম হাসান মুসা করোনার ছোবলে ঢাকায় আটকে পড়া এক রিক্সা চালকের মোবাইল ফোনে করুণ আকুতি “স্যার আমার সন্তান ও পরিবারকে বাঁচান। তারা না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে”।

মঙ্গলবার বেলা ১২ টায় ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মো” হাসানুজ্জামান পিপিএম’ র সরকারী মোবাইল ফোনে শৈলকুপা উপজেলার প্রত্যন্ত পল্লীর এক রিক্সাচালক জানান, তিনি ঢাকায় রিক্সা চালান কিন্তু করোনার কারণে আটকে পড়েছেন। সেজন্য তিনি বাড়ী যেতে পারছেন না ,গত তিনদিন তার পরিবারের পাঁচ সদস্য না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে । রিক্সা না চালানোর কারনে সে এখন বেকার হয়ে পড়েছে। উপায় না পেয়ে তিনি পুলিশ সুপারের নিকট ফোন করেছেন।

এ ফোন পেয়ে ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার শৈলকুপার দায়িত্ব প্রাপ্ত ডিএসবির এসআই মোঃ বাচ্চু শেখের মাধ্যমে এক মাসের ত্রাণ সামগ্রী রিক্সাচালকের পরিবারের কাছে পৌঁছে দেন।

এসআই মোঃ বাচ্চু শেখ জানান, লোকটি অত্যন্ত গরীব। একটি মাত্র ঘরে তার স্ত্রী, তিন সন্তান ও শশুর-শাশুড়ীকে নিয়ে বসবাস করেন। পুলিশ সুপারের এ ত্রাণ পেয়ে তারা অনেক খুশি হয়েছেন।