ঢাকা ০৯:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৬ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩১৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৯:০৬:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ মার্চ ২০২২
  • ৩০৪ বার পড়া হয়েছে।

সবুজদেশ ডেস্ক:

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে  ৭ উইকেট হারিয়ে ৩১৪ রান করেছে বাংলাদেশ। জিততে হলে প্রোটিয়াদের করতে হবে ৩১৫ রান।

প্রথম ম্যাচটিতে টাইগারদের হয়ে সর্বোচ্চ ৭৭ রান করেছেন সাকিব আল হাসান। অন্যদিকে সমান ৫০ রান করে করেছেন  ইয়াসির আলী ও লিটন দাস।

ম্যাচটিতে টসে হেরে ব্যাট করতে নামে টাইগাররা। শুরুতেই বাংলাদেশকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও  লিটন দাস। তারা ওপেনিং জুটিতে করেন ৯৫ রান। এরপর চতুর্থ উইকেটের জুটিতে দলের রানের খাতায় ১১৫ রান যোগ করেন সাকিব আল হাসান ও ইয়াসির আলী।

তামিম দলীয় ৯৫ রানের সময় ৬৭ বল খেলে ৪১ রান করে আউট হন। এরপর লিটন দাস হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করেই সাজঘরে ফেরেন। তিনি আউট হন দলীয় ১০৫ রানের সময়। 

 পর পর দুটি  উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়ে বাংলাদেশ। সেই চাপ আরও বাড়ে যখন দলীয় ১২৪ রানের সময় মুশফিকুর রহিম মাত্র ৯ রান করে আউট হন। 

কিন্তু এরপরই দলের হাল ধরেন সাকিব আল হাসান ও ইয়াসির আলী। তারা দুইজন মিলে রানের সংখ্যা বাড়াতে থাকেন। 

সাকিব থামেন দলীয় ২৩৯ রানের মাথায়। সাকিব বিদায় নেওয়ার পর ইয়াসিরও দ্রুতই সাজঘরে ফেরেন। তিনি ২৩৪ রানের সময় আউট হন। 

সাকিব ও ইয়াসির আউট হওয়ার আগে বাংলাদেশ বড় সংগ্রহের দিকেই আগাচ্ছিল। কিন্তু তারা দুইজন কম সময়ের মধ্যে আউট হয়ে যাওয়ার পর রানের গতি কিছুটা কমে যায়। কিন্তু লোয়ার অর্ডারের ব্যাটসম্যানরা শেষ দিকে দ্রুত রান তুলে বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং স্কোর এনে দেন।

Tag :

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩১৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

Update Time : ০৯:০৬:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ মার্চ ২০২২

সবুজদেশ ডেস্ক:

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে  ৭ উইকেট হারিয়ে ৩১৪ রান করেছে বাংলাদেশ। জিততে হলে প্রোটিয়াদের করতে হবে ৩১৫ রান।

প্রথম ম্যাচটিতে টাইগারদের হয়ে সর্বোচ্চ ৭৭ রান করেছেন সাকিব আল হাসান। অন্যদিকে সমান ৫০ রান করে করেছেন  ইয়াসির আলী ও লিটন দাস।

ম্যাচটিতে টসে হেরে ব্যাট করতে নামে টাইগাররা। শুরুতেই বাংলাদেশকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও  লিটন দাস। তারা ওপেনিং জুটিতে করেন ৯৫ রান। এরপর চতুর্থ উইকেটের জুটিতে দলের রানের খাতায় ১১৫ রান যোগ করেন সাকিব আল হাসান ও ইয়াসির আলী।

তামিম দলীয় ৯৫ রানের সময় ৬৭ বল খেলে ৪১ রান করে আউট হন। এরপর লিটন দাস হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করেই সাজঘরে ফেরেন। তিনি আউট হন দলীয় ১০৫ রানের সময়। 

 পর পর দুটি  উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়ে বাংলাদেশ। সেই চাপ আরও বাড়ে যখন দলীয় ১২৪ রানের সময় মুশফিকুর রহিম মাত্র ৯ রান করে আউট হন। 

কিন্তু এরপরই দলের হাল ধরেন সাকিব আল হাসান ও ইয়াসির আলী। তারা দুইজন মিলে রানের সংখ্যা বাড়াতে থাকেন। 

সাকিব থামেন দলীয় ২৩৯ রানের মাথায়। সাকিব বিদায় নেওয়ার পর ইয়াসিরও দ্রুতই সাজঘরে ফেরেন। তিনি ২৩৪ রানের সময় আউট হন। 

সাকিব ও ইয়াসির আউট হওয়ার আগে বাংলাদেশ বড় সংগ্রহের দিকেই আগাচ্ছিল। কিন্তু তারা দুইজন কম সময়ের মধ্যে আউট হয়ে যাওয়ার পর রানের গতি কিছুটা কমে যায়। কিন্তু লোয়ার অর্ডারের ব্যাটসম্যানরা শেষ দিকে দ্রুত রান তুলে বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং স্কোর এনে দেন।