ঢাকা ০৭:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫, ১৭ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশের জনগণের প্রতি দায়িত্ববোধ থাকতে হবে

  • Reporter Name
  • Update Time : ১২:১৭:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২২
  • ১০৭ বার পড়া হয়েছে।

যশোরঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অনেক দেশে যখন দুর্ঘটনা হয়, আমরা তাদের সহযোগীতা করি, আবার আমাদের দেশে যখন ঝড়, বন্যা বা দুঘর্টনা ঘটে তখন বিমানবাহিনীর সদস্য, সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যরা জনগণের পাশে দাঁড়ায়, জনগণের সেবা করে, এটাই হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। 

তিনি আরও বলেন, যেকোনো যুদ্ধে জয়ী হওয়ার জন্য জনগণের আস্থা-বিশ্বাস একান্তভাবে দরকার। তাছাড়া আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই। সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, এই নীতি আমরা বিশ্বাস করি। তারপরেও দক্ষতার দিক থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আমাদের সব ধরনের উৎকর্ষতা বজায় রেখে চলতে হবে, সেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলতে হবে। দেশমাতৃকার প্রতি এবং দেশের জনগণের প্রতি দায়িত্ববোধ থাকতে হবে। যেটা বঙ্গবন্ধু তার ভাষণে বলেছেন, দেশ ও দেশের জনগণের প্রতি দায়িত্ববোধ, এটা হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।  

আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে যশোরে অবস্থিত বিএএফ একাডেমিতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। 

সরকারপ্রধান বলেন, স্বাধীনতার পরে একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের দায়িত্ব জাতির পিতা নিয়েছিলেন। যে দেশে কোনো রিজার্ভ মানি ছিল না। কারেন্সি নোট ছিল না, রাস্তায়ঘাট, পুল, ব্রিজ, সবই ধ্বংসপ্রাপ্ত ছিল। তাছাড়া একটি প্রদেশকে রাষ্ট্রে উন্নীত করা এবং তার উপযুক্ত প্রতিটি প্রতিষ্ঠান তিনি অতি দ্রুততার সাথে করেছিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্বাসন করে, পুনর্গঠন করে অর্থনৈতিক মুক্তির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন, ঠিক সেই সময় ঘাতকের নির্মম বুলেটে জাতির পিতাকে হত্যা করা হয়। 

Tag :

দেশের জনগণের প্রতি দায়িত্ববোধ থাকতে হবে

Update Time : ১২:১৭:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২২

যশোরঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অনেক দেশে যখন দুর্ঘটনা হয়, আমরা তাদের সহযোগীতা করি, আবার আমাদের দেশে যখন ঝড়, বন্যা বা দুঘর্টনা ঘটে তখন বিমানবাহিনীর সদস্য, সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যরা জনগণের পাশে দাঁড়ায়, জনগণের সেবা করে, এটাই হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। 

তিনি আরও বলেন, যেকোনো যুদ্ধে জয়ী হওয়ার জন্য জনগণের আস্থা-বিশ্বাস একান্তভাবে দরকার। তাছাড়া আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই। সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, এই নীতি আমরা বিশ্বাস করি। তারপরেও দক্ষতার দিক থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আমাদের সব ধরনের উৎকর্ষতা বজায় রেখে চলতে হবে, সেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলতে হবে। দেশমাতৃকার প্রতি এবং দেশের জনগণের প্রতি দায়িত্ববোধ থাকতে হবে। যেটা বঙ্গবন্ধু তার ভাষণে বলেছেন, দেশ ও দেশের জনগণের প্রতি দায়িত্ববোধ, এটা হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।  

আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে যশোরে অবস্থিত বিএএফ একাডেমিতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। 

সরকারপ্রধান বলেন, স্বাধীনতার পরে একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের দায়িত্ব জাতির পিতা নিয়েছিলেন। যে দেশে কোনো রিজার্ভ মানি ছিল না। কারেন্সি নোট ছিল না, রাস্তায়ঘাট, পুল, ব্রিজ, সবই ধ্বংসপ্রাপ্ত ছিল। তাছাড়া একটি প্রদেশকে রাষ্ট্রে উন্নীত করা এবং তার উপযুক্ত প্রতিটি প্রতিষ্ঠান তিনি অতি দ্রুততার সাথে করেছিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্বাসন করে, পুনর্গঠন করে অর্থনৈতিক মুক্তির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন, ঠিক সেই সময় ঘাতকের নির্মম বুলেটে জাতির পিতাকে হত্যা করা হয়।