এ ব্যাপারে পাকিস্তান টেলি কমিউনিকেশনের পলিসি ও ওয়েব অ্যানালিসিসের ডিরেক্টর জেনারেল নিসার আহমেদ জানান, ‘‘প্রতিদিনই কিছু না কিছু উসকানিমূলক টুইট আদান-প্রদান হয়। তবে পাক প্রশাসনের নির্দেশ মতো ওই ধরনের টুইট কড়া হাতে দমন করা হয়।’’

তবে পাকিস্তান টেলি কমিউনিকেশনের কথায় একমত নয় প্রশাসন। প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের দাবি, বারবার বলা সত্ত্বেও উসকানিমূলক টুইট আদানপ্রদান হচ্ছে। পাকিস্তান টেলি কমিউনিকেশন কর্তৃপক্ষ উসকানিমূলক টুইট আদানপ্রদানে কার্যত ব্যর্থ বলেই দাবি প্রশাসনের। পাকিস্তান টেলি কমিউনিকেশন হুঁশিয়ারিতে কর্ণপাত করছে না বলে দাবি সেনেট কমিটির। এবারও পাকিস্তান টেলি কমিউনিকেশন উসকানিমূলক টুইট বন্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে না পারলে, আর্থিক ক্ষতিপূরণও দিতে হতে পারে তাদের।

উল্লেখ্য, এর আগেই ইসলামাবাদ হাই কোর্টের পক্ষ থেকেও টুইটারের ক্ষেত্রে কড়া নজরদারির নির্দেশ দেওয়া হয়। বলে দেওয়া হয়, সরকারের নির্দেশ না মানতে পারলে, কড়া শাস্তিও হতে পারে পাকিস্তান টেলি কমিউনিকেশনের। পাকিস্তানে টুইটার নিষিদ্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়।

একটি উত্তর ত্যাগ

Please enter your comment!
Please enter your name here