ঢাকা ১০:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুরোহিত হত্যা: ৪ জেএমবি সদস্যের ফাঁসি

Reporter Name

রাজশাহীঃ

পঞ্চগড়ের পুরোহিত যজ্ঞেশ্বর হত্যা মামলায় শীর্ষ জঙ্গি জাহাঙ্গীর ওরফে রাজীব গান্ধীসহ চার জেএমবি সদস্যের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল। রোববার (১৫ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ট্রাইব্যুনালের বিচারক অনুপ কুমার রায় আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন।

মামলার অপর তিন আসামি হলেন- রাজিবুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন ও রমজান আলী। তাদের মধ্যে রাজিবুল ইসলাম পলাতক রয়েছে।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভোরে দেবীগঞ্জ উপজেলা সদরের চীন-মৈত্রী সেতু সংলগ্ন সোনাপাতা এলাকায় শ্রীশ্রী সন্ত গৌড়ীয় মঠের প্রধান পুরোহিত যজ্ঞেশ্বরকে গলা কেটে হত্যা করা হয়। ওই সময় গুলিবিদ্ধ হন ওই মঠের আরেক সেবক। এ ঘটনায় ১০ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহতের ভাই রবীন্দ্রনাথ রায়। পরে আসামীদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে আরও দুটি মামলা করে দেবীগঞ্জ থানা পুলিশ।

২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে অপর দুটি মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় এবং একই সঙ্গে হত্যা মামলাটির অভিযোগ গঠন করা হয়। ২০১৮ সালের ১৭ জানুয়ারি ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণের মধ্য দিয়ে হত্যা মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। হত্যা মামলায় অভিযুক্ত ১০ আসামির মধ্যে চারজন বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন।

About Author Information
আপডেট সময় : ০১:১৮:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ মার্চ ২০২০
২৭৩ Time View

পুরোহিত হত্যা: ৪ জেএমবি সদস্যের ফাঁসি

আপডেট সময় : ০১:১৮:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ মার্চ ২০২০

রাজশাহীঃ

পঞ্চগড়ের পুরোহিত যজ্ঞেশ্বর হত্যা মামলায় শীর্ষ জঙ্গি জাহাঙ্গীর ওরফে রাজীব গান্ধীসহ চার জেএমবি সদস্যের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল। রোববার (১৫ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ট্রাইব্যুনালের বিচারক অনুপ কুমার রায় আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন।

মামলার অপর তিন আসামি হলেন- রাজিবুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন ও রমজান আলী। তাদের মধ্যে রাজিবুল ইসলাম পলাতক রয়েছে।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভোরে দেবীগঞ্জ উপজেলা সদরের চীন-মৈত্রী সেতু সংলগ্ন সোনাপাতা এলাকায় শ্রীশ্রী সন্ত গৌড়ীয় মঠের প্রধান পুরোহিত যজ্ঞেশ্বরকে গলা কেটে হত্যা করা হয়। ওই সময় গুলিবিদ্ধ হন ওই মঠের আরেক সেবক। এ ঘটনায় ১০ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহতের ভাই রবীন্দ্রনাথ রায়। পরে আসামীদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে আরও দুটি মামলা করে দেবীগঞ্জ থানা পুলিশ।

২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে অপর দুটি মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় এবং একই সঙ্গে হত্যা মামলাটির অভিযোগ গঠন করা হয়। ২০১৮ সালের ১৭ জানুয়ারি ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণের মধ্য দিয়ে হত্যা মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। হত্যা মামলায় অভিযুক্ত ১০ আসামির মধ্যে চারজন বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন।