বিশেষ প্রতিনিধিঃ

ফুরফুরা শরীফের পীর এ কামেল, মাদারজাদ ওলি, গাওসুল ওয়াক্ত হজরত মওলানা শাহ সুফী নাজমুস সায়াদাত সিদ্দিকী ন’হুজুর পীর কেবলা (রহঃ) এঁর ৩৯তম ওফাত দিবস বৃহস্পতিবার (৭ জানুয়ারী)। ধর্মীয় ভাব গাম্ভির্য্যরে সাথে দিবসটি পারনে এপার বাংলা ওপার বাংলায় বিস্তারিত কর্মসুচির আয়োচজন করা হয়েছে।

এ উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঝিনাইদহ শহরের ব্যাপারীপাড়ায় সায়াদাতিয়া খানকাহ শরীফে সওয়াব রেসানী, মিলাদ ও দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে শহর ও বিভিন্ন গ্রামে হতদরিদ্রদের মাঝে চাল, ডাল, তেল ও শীত বিতরণ বিতরণ করা হয়।

এদিকে ঢাকার ট্রাফিক্যাল হাইওয়ে হোমস সায়াদাতিয়া খানকাহ শরীফ ও খুলনা শহরেও হুজুর কেবলার ওফাত দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় পালনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জমিয়তে জাকেরিণের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ১৯৮২ সালের এই দিনে ফুরফুরা শরীফের পীর ন’হুজুর কেবলা (রহঃ) ভক্ত আশেকানদের কাঁদিয়ে ওফাত লাভ করেন। দিবসটি পালনে প্রতিবছরই এপার বাংলা এবং ওপার বাংলায় বিস্তারিত কর্মসুচি গ্রহন করা হয়। ভারতের হুগলী জেলার ফুরফুরা দারবার শরীফে হুজুরের ওফাত দিবস পালিত হবে।

ন’হুজুর পীর কেবলার পৌত্র ও পীর এ কামেল আল্লামা হযরত বাকী বিল্লাহ (রহ:) এঁর একমাত্র সাহেবজাদা জমিয়তে জাকেরিণের মুখ্য নির্দেশক মওলানা মোহাঃ আল্লামা জাবিহ্হুল্লাহ (মাদ্দঃ) সিদ্দিকী ন’হুজুর কেবলা (রহঃ) এঁর ওফাত দিবস উপলক্ষ্যে প্রদত্ত এক বানীতে বলেন, মুজাদ্দেদে জামান হযরত দাদা হুজুর পীর কেবলা (রহঃ) এঁর সিলসিলা আঁকড়ে ধরে থাকলে আমরা ইহকাল ও পরকালে কামিয়াব হতে পারবো ইনশাল্লাহ।

একটি উত্তর ত্যাগ

Please enter your comment!
Please enter your name here