ঢাকা ১০:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফের সময় বেঁধে দিলেন আন্দোলনকারীরা

Reporter Name

কোটা সংস্কার আন্দোলনে গ্রেপ্তার শিক্ষার্থীদের ঈদের আগেই মুক্তি দাবি করেছে আন্দোলনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ। এ ছাড়া ৩১ আগস্টের মধ্যে কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন প্রকাশ না করা হলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার করেছে সংগঠনটি।

আজ রোববার সকালে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক প্রতিবাদ মিছিলে এসব দাবি করা হয়।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলায় জড় হতে থাকেন কোটা আন্দোলনকারীরা। সেখানে ছাত্রলীগ পাল্টা মিছিল বের করে। এরপর কোটা আন্দোলনকারীরা রাজু ভাস্কর্যের সামনে জড় হওয়ার চেষ্টা করলে তাও ভন্ডুল হয়ে যায় ছাত্রলীগের মহড়ার কারণে। পরে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে তাঁরা ১০ থেকে ১৫ মিনিটের জন্য জড়ো হন।

সেখানে বক্তব্য দেন সংগঠনটির যুগ্ম আহ্বায়ক বিন ইয়ামিন। তিনি বলেন, ঈদের আগেই সব বন্দী শিক্ষার্থীকে মুক্তি দিতে হবে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনে আটক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। এ ছাড়া ৩১ আগস্টের মধ্যে কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে। না হলে এরপর কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।

ওই অবস্থান কর্মসূচিতে গ্রেপ্তার রাশেদ খান, রাতুল সরকারের পরিবারের সদস্যরা অংশ নেন। তাঁরাও নিজেদের স্বজন ও সব বন্দীর মুক্তি চান।

মানববন্ধনে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন উপস্থিত ছিলেন।

চলতি বছরের ১১ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোটা বাতিলের ঘোষণা দেওয়ার পর প্রজ্ঞাপনের দাবিতে বিভিন্ন সময় সরকারকে সময় বেঁধে দেন আন্দোলনকারীরা।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৪:৪৩:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অগাস্ট ২০১৮
৩৪৫ Time View

ফের সময় বেঁধে দিলেন আন্দোলনকারীরা

আপডেট সময় : ০৪:৪৩:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অগাস্ট ২০১৮

কোটা সংস্কার আন্দোলনে গ্রেপ্তার শিক্ষার্থীদের ঈদের আগেই মুক্তি দাবি করেছে আন্দোলনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ। এ ছাড়া ৩১ আগস্টের মধ্যে কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন প্রকাশ না করা হলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার করেছে সংগঠনটি।

আজ রোববার সকালে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক প্রতিবাদ মিছিলে এসব দাবি করা হয়।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলায় জড় হতে থাকেন কোটা আন্দোলনকারীরা। সেখানে ছাত্রলীগ পাল্টা মিছিল বের করে। এরপর কোটা আন্দোলনকারীরা রাজু ভাস্কর্যের সামনে জড় হওয়ার চেষ্টা করলে তাও ভন্ডুল হয়ে যায় ছাত্রলীগের মহড়ার কারণে। পরে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে তাঁরা ১০ থেকে ১৫ মিনিটের জন্য জড়ো হন।

সেখানে বক্তব্য দেন সংগঠনটির যুগ্ম আহ্বায়ক বিন ইয়ামিন। তিনি বলেন, ঈদের আগেই সব বন্দী শিক্ষার্থীকে মুক্তি দিতে হবে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনে আটক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। এ ছাড়া ৩১ আগস্টের মধ্যে কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে। না হলে এরপর কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।

ওই অবস্থান কর্মসূচিতে গ্রেপ্তার রাশেদ খান, রাতুল সরকারের পরিবারের সদস্যরা অংশ নেন। তাঁরাও নিজেদের স্বজন ও সব বন্দীর মুক্তি চান।

মানববন্ধনে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন উপস্থিত ছিলেন।

চলতি বছরের ১১ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোটা বাতিলের ঘোষণা দেওয়ার পর প্রজ্ঞাপনের দাবিতে বিভিন্ন সময় সরকারকে সময় বেঁধে দেন আন্দোলনকারীরা।