ঢাকা ১০:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাগেরহাটে হোম কোয়ারেন্টাইনে ১০২৬ প্রবাসী

Reporter Name

বাগেরহাট প্রতিনিধিঃ

করোনা আতংকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বাগেরহাটে ফিরে আসা ৩ হাজার ৩০০ জনের মধ্যে সোমবার পর্যন্ত মাত্র ১০২৬ প্রবাসীকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা সম্ভব হয়েছে। এসময় পর্যন্ত হোম কোয়ারেন্টাইনে মেয়াদ শেষ হয়েছে ৩৫৪ প্রবসীর তারা সবাই সুস্থ্য রয়েছেন।

অন্যদিকে কোয়ারেন্টাইনের বাইরে থাকা বিপুল সংখক প্রবাসীদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখতে প্রচারনা চালানো হচ্ছে।

বাগেরহাটের সিভিল সার্জন ডা. কেএম হুমায়ুন কবীর জানান, জেলায় এখনো হোম কোয়ারেন্টাইনের বাইরে থাকা বিপুল সংখক প্রবাসীকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখতে স্বাস্থ্য বিভাগের পাশাপাশি পুলিশ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা কাজ করছে। বিদেশী হতে আসা প্রবাসীরা যাতে হোম কোয়ারেন্টাইন থেকে বের না হয় সেজন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার জনপ্রতিনিধিসহ গ্রাম পুলিশকেও কাজে লাগানো হয়েছে।

দুটি ওয়র্ল্ড হ্যারিটেজ সাইড সুন্দরবন ও ষাটগুম্বজ মসজিদ চাড়াও বন্ধ করে দেয়া জেলার সব বেসরকরী পর্যটন কেন্দ্রে যাতে কেই ঢুকতে না পারে সেজন্য নজরদারী বাড়ানো হয়েছে। গ্রাম পর্যায়েও করোনা হাত থেকে রক্ষায় সচেতনাতামূলক কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে জেলা সদরসহ ৯টি উপজেলার হাসপাতাল ও আইসোলেশন সেন্টার।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৬:৩৩:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ মার্চ ২০২০
২৫১ Time View

বাগেরহাটে হোম কোয়ারেন্টাইনে ১০২৬ প্রবাসী

আপডেট সময় : ০৬:৩৩:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ মার্চ ২০২০

বাগেরহাট প্রতিনিধিঃ

করোনা আতংকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বাগেরহাটে ফিরে আসা ৩ হাজার ৩০০ জনের মধ্যে সোমবার পর্যন্ত মাত্র ১০২৬ প্রবাসীকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা সম্ভব হয়েছে। এসময় পর্যন্ত হোম কোয়ারেন্টাইনে মেয়াদ শেষ হয়েছে ৩৫৪ প্রবসীর তারা সবাই সুস্থ্য রয়েছেন।

অন্যদিকে কোয়ারেন্টাইনের বাইরে থাকা বিপুল সংখক প্রবাসীদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখতে প্রচারনা চালানো হচ্ছে।

বাগেরহাটের সিভিল সার্জন ডা. কেএম হুমায়ুন কবীর জানান, জেলায় এখনো হোম কোয়ারেন্টাইনের বাইরে থাকা বিপুল সংখক প্রবাসীকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখতে স্বাস্থ্য বিভাগের পাশাপাশি পুলিশ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা কাজ করছে। বিদেশী হতে আসা প্রবাসীরা যাতে হোম কোয়ারেন্টাইন থেকে বের না হয় সেজন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার জনপ্রতিনিধিসহ গ্রাম পুলিশকেও কাজে লাগানো হয়েছে।

দুটি ওয়র্ল্ড হ্যারিটেজ সাইড সুন্দরবন ও ষাটগুম্বজ মসজিদ চাড়াও বন্ধ করে দেয়া জেলার সব বেসরকরী পর্যটন কেন্দ্রে যাতে কেই ঢুকতে না পারে সেজন্য নজরদারী বাড়ানো হয়েছে। গ্রাম পর্যায়েও করোনা হাত থেকে রক্ষায় সচেতনাতামূলক কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে জেলা সদরসহ ৯টি উপজেলার হাসপাতাল ও আইসোলেশন সেন্টার।