ঢাকা ০৩:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্বের সবচেয়ে খর্বাকায় পুরুষ ইসমাঈল

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৬:৫৫:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২২
  • ১৯৬ বার পড়া হয়েছে।

সবুজদেশ ডেস্কঃ

গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে বিশ্বের সবচেয়ে খর্বাকার পুরুষ হিসেবে নাম লেখালেন ইরানের ২০ বছরের তরুণ আফশিন ইসমাঈল গাদেরজাদেহ।

তার উচ্চতা দুই ফুট এক দশমিক ছয় ইঞ্চি। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের বরাত দিয়ে টাইমস নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, আফশিনের আগে বিশ্বের সবচেয়ে খর্বাকার পুরুষ ছিলেন কলম্বিয়ার ৩৬ বছরের যুবক এডওয়ার্ড নিনো হার্নান্দেজ। তার উচ্চতা আফশিনের চেয়ে দুই দশমিক সাত ইঞ্চি বেশি।

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ জানায়, আফশিনকে তাদের সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই অফিসে আনা হয়েছিল। সেখানে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তিনবার তার উচ্চতা মাপা হয়।

আফশিন ইরানের পশ্চিম আজারবাইজানের প্রত্যন্ত এক গ্রামে জন্ম নেন। তিনি কুর্দি ও ফার্সি উভয় ভাষাতেই পারদর্শী।

জন্মের সময় আফশিনের ওজন ছিল ৭০০ গ্রাম। এখন তার ওজন প্রায় সাড়ে ৬ কেজি।

জন্মের পর থেকেই আফশিন আর দশটা মানুষের মতো স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারেননি। বয়স যত বেড়েছে তার জীবন যাপন আরও কঠিন হয়েছে। উচ্চতার কারণে তিনি স্কুলেও যেতে পারেননি।

আফশিনের বাবা ইসমাঈল গাদেরজাদেহ বলেন, আমার ছেলের কোনো মানসিক সমস্যা নেই। ছেলের শারীরিক দুর্বলতাই তার পড়ালেখা বন্ধ হওয়ার প্রধান কারণ।

Tag :
জনপ্রিয়

বিশ্বের সবচেয়ে খর্বাকায় পুরুষ ইসমাঈল

Update Time : ০৬:৫৫:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২২

সবুজদেশ ডেস্কঃ

গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে বিশ্বের সবচেয়ে খর্বাকার পুরুষ হিসেবে নাম লেখালেন ইরানের ২০ বছরের তরুণ আফশিন ইসমাঈল গাদেরজাদেহ।

তার উচ্চতা দুই ফুট এক দশমিক ছয় ইঞ্চি। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের বরাত দিয়ে টাইমস নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, আফশিনের আগে বিশ্বের সবচেয়ে খর্বাকার পুরুষ ছিলেন কলম্বিয়ার ৩৬ বছরের যুবক এডওয়ার্ড নিনো হার্নান্দেজ। তার উচ্চতা আফশিনের চেয়ে দুই দশমিক সাত ইঞ্চি বেশি।

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ জানায়, আফশিনকে তাদের সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই অফিসে আনা হয়েছিল। সেখানে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তিনবার তার উচ্চতা মাপা হয়।

আফশিন ইরানের পশ্চিম আজারবাইজানের প্রত্যন্ত এক গ্রামে জন্ম নেন। তিনি কুর্দি ও ফার্সি উভয় ভাষাতেই পারদর্শী।

জন্মের সময় আফশিনের ওজন ছিল ৭০০ গ্রাম। এখন তার ওজন প্রায় সাড়ে ৬ কেজি।

জন্মের পর থেকেই আফশিন আর দশটা মানুষের মতো স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারেননি। বয়স যত বেড়েছে তার জীবন যাপন আরও কঠিন হয়েছে। উচ্চতার কারণে তিনি স্কুলেও যেতে পারেননি।

আফশিনের বাবা ইসমাঈল গাদেরজাদেহ বলেন, আমার ছেলের কোনো মানসিক সমস্যা নেই। ছেলের শারীরিক দুর্বলতাই তার পড়ালেখা বন্ধ হওয়ার প্রধান কারণ।