ঢাকা ০১:৩০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫, ২১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বেনাপোল সীমান্তে ১০ সোনার বারসহ ২ সহোদর আটক

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:৩৯:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২
  • ১১৪ বার পড়া হয়েছে।

যশোরঃ

যশোরের বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারকালে ১০টি সোনার বারসহ সহোদরকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আটকরা হলেন- মিলন হোসেন (৩২) ও হিরন মিয়া (৩০)।

বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) সকালে বেনাপোল কাস্টমস হাউজের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়। আটক মিলন ও হিরন চুয়াডাঙ্গার মুনিসপুর গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে।

আটকদের দেহ তল্লাশি করে প্যান্টের বেল্ট থেকে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে রাখা সোনার বারগুলো উদ্ধার করে বিজিবি।

যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাহেদ মিনহাজ্ব সিদ্দিকী জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বেনাপোল বাঁশকল এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মিলন ও হিরনকে আটক করা হয়। এসময় উদ্ধার করা হয় ১০টি সোনার বার। যার বাজার মূল্য আনুমানিক এক কোটি আট লাখ টাকা।

এছাড়ায় আটকদের মলদ্বারে স্বর্ণের চালান আছে সন্দেহে তাদের পরীক্ষার জন্য শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে এক্সরে করা হয়েছে। তবে এক্সরেতে স্বর্ণের কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। জব্দ স্বর্ণ ও পাচারকারীদের বেনাপোল পোর্ট থানায় পাঠানো হয়েছে।

Tag :

বেনাপোল সীমান্তে ১০ সোনার বারসহ ২ সহোদর আটক

Update Time : ০৭:৩৯:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২

যশোরঃ

যশোরের বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারকালে ১০টি সোনার বারসহ সহোদরকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আটকরা হলেন- মিলন হোসেন (৩২) ও হিরন মিয়া (৩০)।

বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) সকালে বেনাপোল কাস্টমস হাউজের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়। আটক মিলন ও হিরন চুয়াডাঙ্গার মুনিসপুর গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে।

আটকদের দেহ তল্লাশি করে প্যান্টের বেল্ট থেকে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে রাখা সোনার বারগুলো উদ্ধার করে বিজিবি।

যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাহেদ মিনহাজ্ব সিদ্দিকী জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বেনাপোল বাঁশকল এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মিলন ও হিরনকে আটক করা হয়। এসময় উদ্ধার করা হয় ১০টি সোনার বার। যার বাজার মূল্য আনুমানিক এক কোটি আট লাখ টাকা।

এছাড়ায় আটকদের মলদ্বারে স্বর্ণের চালান আছে সন্দেহে তাদের পরীক্ষার জন্য শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে এক্সরে করা হয়েছে। তবে এক্সরেতে স্বর্ণের কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। জব্দ স্বর্ণ ও পাচারকারীদের বেনাপোল পোর্ট থানায় পাঠানো হয়েছে।