ঢাকা ১০:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ২৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মনোনয়ন প্রত্যাশীদের বৈঠক: কালীগঞ্জে বিএনপির পালে শীতল হাওয়া

গ্রাফিক্স: সবুজদেশ নিউজ ডটকম

 

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে বিএনপি’র সমর্থকের কমতি নেই। যাদের ওপর ভর করে বিগত সময়ে এ আসন থেকে দলটির মনোনীত প্রার্থী বার বার জয়লাভ করেছে। কিন্ত গনতন্ত্র ধ্বংসের আওয়ামী পাতানো নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর বিএনপি’র দূর্গে খানিকটা হতাশা ভর করে। এমন অবস্থার মধ্যদিয়ে দলের নেতাকর্মীরা আওয়ামী দুঃশাসনের একযুগেরও বেশি সময় পার করে। একদিকে আওয়ামী নির্যাতন অপরদিকে নিজেদের অনৈক্য মিলে সাধারন নেতাকর্মিরা পড়ে চরম বিপাকে। হামলা, মামলায় স্থবিরতার সৃষ্টি হয় সাংগাঠনিক কর্মকাণ্ডে।

কিন্ত সম্প্রতি সময়ে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন প্রত্যাশী ৩ নেতাকে নিয়ে বৈঠক করে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাদের সাথে বিশেষ সাক্ষাৎকালে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ সকল ভেদাভেদ ভূলে দল যাকে মনোনয়ন দেবে তার সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার নির্দেশ দেয়। আগামী নির্বাচন ঘিরে দলীয় সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে দেয়া ঐক্যবদ্ধতার তাগিদকে স্থানীয় নানা গ্রুপে বিভক্ত সাধারন নেতাকর্মিরা স্বাগত জানিয়েছেন। এটাকে তারা বিএনপি’র পালে শীতল হাওয়া বলে মনে করছে।

তৃণমুল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের ভাষ্য, দীর্ঘ সময় ধরে এ উপজেলাতে পূর্ণাঙ্গ কমিটি বিহীন এবং দলের মধ্যে লবিং গ্রুপিং চরম আকার ধারন করায় নেতৃত্ব পর্যায় থেকে কর্মী পর্যন্ত পরষ্পরের মাঝে ক্রমেই দুরত্ব বৃদ্ধি পেতে থাকে। নানা ভাগে ভাগ হওয়া সাধারন কর্মীদের মধ্যে অস্বস্তির দানা জটিল আকার ধারণ করে। কিন্ত গত ৮ অক্টোবর সন্ধ্যায় দলটির সর্বোচ্চ মহল থেকে বিএনপি’র গুলশানের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাথে কথা বলে নিজেদের ঐক্য প্রতিষ্ঠার তাগিদ দেয়া হলে সংগঠনটির মধ্যে বইতে শুরু করে শীতল হাওয়া। সকল গ্রুপের নেতাকর্মিদের অনেককে এ নির্দেশনাকে স্বাগত জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইজবুকে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ লিখে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেন। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের দেয়া ঐক্যের তাগিদকে তারা সময়পযোগী বলে জানান।

ঝিনাইদহ-৪ আসনে তিন মনোনয়ন প্রত্যাশী। বা থেকে- সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, হামিদুল ইসলাম হামিদ ও মুর্শিদা জামান বেল্টু

এ বিষয়ে দলটির নেতাকর্মিদের সাথে বললে তারা জানান, বিএনপি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি দল। আগামী নির্বাচনও অতি সন্নিকটে। কাজেই এ মুহুর্তে ঐক্যবদ্ধতার কোন বিকল্প নেই। দলের সকল পর্যায়ের কর্মি ছাড়া এমনকি সাধারন ভোটার শ্রেণীর শুভাকাঙ্খিরাও ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করছেন। কাজেই সম্প্রতি দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতাদের দেয়া নির্দেশনা অনৈক্যে ভরা সংগঠনটির মনভাঙা সাধারন নেতাকর্মীদের মাঝে প্রান চাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। আগামী নির্বাচনে সকল ভেদাভেদ ভূলে এক হয়ে কাজ করতে পারলে বেশ বড় ব্যবধানে ঝিনাইদহ-৪ নির্বাচনী এলাকার ধানের শীষের প্রার্থীকে জয়ী করাতে পারবেন বলে বিএনপি’র তৃনমুল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা মনে করছেন।

স্থানীয় বিএনপি’র দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ঝিনাইদহ -৪ আসন থেকে আগামী নির্বাচনে জোরালো মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, কালীগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক হামিদুল ইসলাম হামিদ, জেলা বিএনপির উপদেষ্টা সদস্য ও সাবেক সাংসদ মরহুম শহীদুজ্জামান বেল্টু পত্নী মুর্শিদা জামান বেল্টু। তারা প্রত্যেকে দলীয় মনোনয়ন পেতে অনেক আগে থেকেই পৃথক পৃথকভাবে হাটসভা, ভোটারদের কাছে দোয়া প্রার্থনা ও ধানের শীষে ভোট ভিক্ষাসহ গণসংযোগ করে আসছেন। বিগত দিনে অভ্যন্তরীণ গ্রুপিংয়ের কারনে এ তিন নেতার নেতৃত্বে পৃথকভাবে কেন্দ্রীয় কর্মসূচীও পালন করে আসছেন তারা। মনোনয়ন প্রত্যাশী এ তিন নেতাকে একসাথে গত ৮ অক্টোবর বিশেষ সাক্ষাতের জন্য গুলশানের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আমন্ত্রন জানানো হয়। সে সময়ে তাদেরকে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত যেই হউন না কেন তার সাথে থেকে কাজ করার তাগিদ দেয়া হয়।

উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল ইসলাম সাইদুল সবুজদেশ নিউজকে বলেন, বিএনপি বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী সাধারন মানুষের পছন্দের রাজনৈতিক দল। এখানে নেতৃত্বের প্রতিযোগীতায় অনেকে থাকবেন এবং দলীয় মনোনয়ন আশা করবেন এটাই স্বাভাবিক। তবে দলে গ্রুপিং লবিং অতিমাত্রায় বেড়ে গেলে সাধারন নেতাকর্মিরা কার পক্ষে যাবেন এ নিয়ে খানিকটা বেকায়দায় পড়ে যান। বিএনপি একটি সুসংগঠিত দল। কাজেই আগামী নির্বাচন ঘিরে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার যে নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি এটাতে আস্থাশীল।

কালীগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক তবিবুর রহমান মিনি সবুজদেশ নিউজকে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে দলটি কয়েকটি ভাগে বিভক্ত হয়ে দলীয় কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে। এতে নিজেদের মধ্যে ঐক্য ও পারষ্পারিক আন্তরিকতা নষ্ট হচ্ছে। তবে দলের কেন্দ্রীয় মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে আগামী নির্বাচনে দলীয় মনোনিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার যে নির্দেশ দিয়েছেন সেটাকে তিনি সাধুবাদ জানান।

তিনি বলেন, সকলকে মনে রাখতে হবে নেতায় নেতায় বিরোধ থাকতে পারে। তাই বলে কেউ দলের বাইরে নয়। কোন ব্যক্তির নয়, ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষকে জয়ী করতে হবে।

সবুজদেশ/এসএইচ/এসএএস

Tag :
জনপ্রিয়

মনোনয়ন প্রত্যাশীদের বৈঠক: কালীগঞ্জে বিএনপির পালে শীতল হাওয়া

Update Time : ০৮:০০:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫

 

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে বিএনপি’র সমর্থকের কমতি নেই। যাদের ওপর ভর করে বিগত সময়ে এ আসন থেকে দলটির মনোনীত প্রার্থী বার বার জয়লাভ করেছে। কিন্ত গনতন্ত্র ধ্বংসের আওয়ামী পাতানো নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর বিএনপি’র দূর্গে খানিকটা হতাশা ভর করে। এমন অবস্থার মধ্যদিয়ে দলের নেতাকর্মীরা আওয়ামী দুঃশাসনের একযুগেরও বেশি সময় পার করে। একদিকে আওয়ামী নির্যাতন অপরদিকে নিজেদের অনৈক্য মিলে সাধারন নেতাকর্মিরা পড়ে চরম বিপাকে। হামলা, মামলায় স্থবিরতার সৃষ্টি হয় সাংগাঠনিক কর্মকাণ্ডে।

কিন্ত সম্প্রতি সময়ে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন প্রত্যাশী ৩ নেতাকে নিয়ে বৈঠক করে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাদের সাথে বিশেষ সাক্ষাৎকালে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ সকল ভেদাভেদ ভূলে দল যাকে মনোনয়ন দেবে তার সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার নির্দেশ দেয়। আগামী নির্বাচন ঘিরে দলীয় সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে দেয়া ঐক্যবদ্ধতার তাগিদকে স্থানীয় নানা গ্রুপে বিভক্ত সাধারন নেতাকর্মিরা স্বাগত জানিয়েছেন। এটাকে তারা বিএনপি’র পালে শীতল হাওয়া বলে মনে করছে।

তৃণমুল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের ভাষ্য, দীর্ঘ সময় ধরে এ উপজেলাতে পূর্ণাঙ্গ কমিটি বিহীন এবং দলের মধ্যে লবিং গ্রুপিং চরম আকার ধারন করায় নেতৃত্ব পর্যায় থেকে কর্মী পর্যন্ত পরষ্পরের মাঝে ক্রমেই দুরত্ব বৃদ্ধি পেতে থাকে। নানা ভাগে ভাগ হওয়া সাধারন কর্মীদের মধ্যে অস্বস্তির দানা জটিল আকার ধারণ করে। কিন্ত গত ৮ অক্টোবর সন্ধ্যায় দলটির সর্বোচ্চ মহল থেকে বিএনপি’র গুলশানের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাথে কথা বলে নিজেদের ঐক্য প্রতিষ্ঠার তাগিদ দেয়া হলে সংগঠনটির মধ্যে বইতে শুরু করে শীতল হাওয়া। সকল গ্রুপের নেতাকর্মিদের অনেককে এ নির্দেশনাকে স্বাগত জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইজবুকে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ লিখে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেন। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের দেয়া ঐক্যের তাগিদকে তারা সময়পযোগী বলে জানান।

ঝিনাইদহ-৪ আসনে তিন মনোনয়ন প্রত্যাশী। বা থেকে- সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, হামিদুল ইসলাম হামিদ ও মুর্শিদা জামান বেল্টু

এ বিষয়ে দলটির নেতাকর্মিদের সাথে বললে তারা জানান, বিএনপি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি দল। আগামী নির্বাচনও অতি সন্নিকটে। কাজেই এ মুহুর্তে ঐক্যবদ্ধতার কোন বিকল্প নেই। দলের সকল পর্যায়ের কর্মি ছাড়া এমনকি সাধারন ভোটার শ্রেণীর শুভাকাঙ্খিরাও ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করছেন। কাজেই সম্প্রতি দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতাদের দেয়া নির্দেশনা অনৈক্যে ভরা সংগঠনটির মনভাঙা সাধারন নেতাকর্মীদের মাঝে প্রান চাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। আগামী নির্বাচনে সকল ভেদাভেদ ভূলে এক হয়ে কাজ করতে পারলে বেশ বড় ব্যবধানে ঝিনাইদহ-৪ নির্বাচনী এলাকার ধানের শীষের প্রার্থীকে জয়ী করাতে পারবেন বলে বিএনপি’র তৃনমুল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা মনে করছেন।

স্থানীয় বিএনপি’র দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ঝিনাইদহ -৪ আসন থেকে আগামী নির্বাচনে জোরালো মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, কালীগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক হামিদুল ইসলাম হামিদ, জেলা বিএনপির উপদেষ্টা সদস্য ও সাবেক সাংসদ মরহুম শহীদুজ্জামান বেল্টু পত্নী মুর্শিদা জামান বেল্টু। তারা প্রত্যেকে দলীয় মনোনয়ন পেতে অনেক আগে থেকেই পৃথক পৃথকভাবে হাটসভা, ভোটারদের কাছে দোয়া প্রার্থনা ও ধানের শীষে ভোট ভিক্ষাসহ গণসংযোগ করে আসছেন। বিগত দিনে অভ্যন্তরীণ গ্রুপিংয়ের কারনে এ তিন নেতার নেতৃত্বে পৃথকভাবে কেন্দ্রীয় কর্মসূচীও পালন করে আসছেন তারা। মনোনয়ন প্রত্যাশী এ তিন নেতাকে একসাথে গত ৮ অক্টোবর বিশেষ সাক্ষাতের জন্য গুলশানের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আমন্ত্রন জানানো হয়। সে সময়ে তাদেরকে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত যেই হউন না কেন তার সাথে থেকে কাজ করার তাগিদ দেয়া হয়।

উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল ইসলাম সাইদুল সবুজদেশ নিউজকে বলেন, বিএনপি বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী সাধারন মানুষের পছন্দের রাজনৈতিক দল। এখানে নেতৃত্বের প্রতিযোগীতায় অনেকে থাকবেন এবং দলীয় মনোনয়ন আশা করবেন এটাই স্বাভাবিক। তবে দলে গ্রুপিং লবিং অতিমাত্রায় বেড়ে গেলে সাধারন নেতাকর্মিরা কার পক্ষে যাবেন এ নিয়ে খানিকটা বেকায়দায় পড়ে যান। বিএনপি একটি সুসংগঠিত দল। কাজেই আগামী নির্বাচন ঘিরে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার যে নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি এটাতে আস্থাশীল।

কালীগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক তবিবুর রহমান মিনি সবুজদেশ নিউজকে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে দলটি কয়েকটি ভাগে বিভক্ত হয়ে দলীয় কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে। এতে নিজেদের মধ্যে ঐক্য ও পারষ্পারিক আন্তরিকতা নষ্ট হচ্ছে। তবে দলের কেন্দ্রীয় মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে আগামী নির্বাচনে দলীয় মনোনিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার যে নির্দেশ দিয়েছেন সেটাকে তিনি সাধুবাদ জানান।

তিনি বলেন, সকলকে মনে রাখতে হবে নেতায় নেতায় বিরোধ থাকতে পারে। তাই বলে কেউ দলের বাইরে নয়। কোন ব্যক্তির নয়, ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষকে জয়ী করতে হবে।

সবুজদেশ/এসএইচ/এসএএস