ঢাকা ০২:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মসজিদুল হারামে ৭ মাস পর নামাজের অনুমতি

Reporter Name

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর নিজ দেশের নাগরিক ও দেশটিতে বসবাসকারী বিদেশিদের মসজিদুল হারামে নামাজ পড়ার অনুমতি দিয়েছে সৌদি কর্তৃপক্ষ।

সাত মাস পর এ অনুমতি মিলল বলে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশন রোববার সকালে জানিয়েছে।

মহামারীর কারণে মার্চ থেকে পবিত্র এ স্থানটিতে সীমিত আকারে নামাজ আদায় চললেও জামাত বন্ধ আছে। এতদিন সাধারণ মুসল্লিদের মসজিদে প্রবেশ করার অনুমতি ছিল না। শুধু ইমাম, মুয়াজ্জিনসহ মসজিদের কর্মচারীরা সেখানে নামাজ আদায় করতে পারতেন। 

১৭ মার্চ এক ঘোষণায় সৌদি সরকার মক্কা ও মদিনার প্রধান দুই মসজিদ ছাড়া দেশটির বাকি সব মসজিদে জামাতে নামাজ স্থগিত করে নির্দেশ জারি করেছিল দেশটির কর্তৃপক্ষ। পরে এ দুটি মসজিদেও জামাতে নামাজ আদায় বন্ধ করা হয়।

৪ অক্টোবর প্রথম ওমরাহ যাত্রীদের জন্য মসজিদুল হারামের দুয়ার খুলে দেয়া হয়।

সৌদি আরবে রোববার পর্যন্ত ৩ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৪ জনের মধ্যে মহামারীর সংক্রমণ ধরা পড়েছে, মৃত্যু হয়েছে ৫ হাজার ১৬৫ জনের।

About Author Information
আপডেট সময় : ১২:৩০:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২০
৩৫৫ Time View

মসজিদুল হারামে ৭ মাস পর নামাজের অনুমতি

আপডেট সময় : ১২:৩০:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর নিজ দেশের নাগরিক ও দেশটিতে বসবাসকারী বিদেশিদের মসজিদুল হারামে নামাজ পড়ার অনুমতি দিয়েছে সৌদি কর্তৃপক্ষ।

সাত মাস পর এ অনুমতি মিলল বলে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশন রোববার সকালে জানিয়েছে।

মহামারীর কারণে মার্চ থেকে পবিত্র এ স্থানটিতে সীমিত আকারে নামাজ আদায় চললেও জামাত বন্ধ আছে। এতদিন সাধারণ মুসল্লিদের মসজিদে প্রবেশ করার অনুমতি ছিল না। শুধু ইমাম, মুয়াজ্জিনসহ মসজিদের কর্মচারীরা সেখানে নামাজ আদায় করতে পারতেন। 

১৭ মার্চ এক ঘোষণায় সৌদি সরকার মক্কা ও মদিনার প্রধান দুই মসজিদ ছাড়া দেশটির বাকি সব মসজিদে জামাতে নামাজ স্থগিত করে নির্দেশ জারি করেছিল দেশটির কর্তৃপক্ষ। পরে এ দুটি মসজিদেও জামাতে নামাজ আদায় বন্ধ করা হয়।

৪ অক্টোবর প্রথম ওমরাহ যাত্রীদের জন্য মসজিদুল হারামের দুয়ার খুলে দেয়া হয়।

সৌদি আরবে রোববার পর্যন্ত ৩ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৪ জনের মধ্যে মহামারীর সংক্রমণ ধরা পড়েছে, মৃত্যু হয়েছে ৫ হাজার ১৬৫ জনের।