ঢাকা ০২:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মায়ের হয়ে মেয়ে, বোনের হয়ে বোন পরীক্ষা দিতে এসে ধরা

Reporter Name

ফরিদপুরঃ

ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার চতুল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে এসে আটজন ধরা পড়েছে। শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নিজ কার্যালয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে আটক আটজনকে ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার ঝোটন চন্দ।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার চতুল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির প্রথম পর্বের গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছিল। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঝোটন চন্দ বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে ওই আটজনকে আটক করে পাবলিক পরীক্ষাসমূহ (অপরাধ) আইন ১৯৮০ এর ১১ ধারা অনুযায়ী এ জরিমানা করেন।

এরা হলেন- মায়ের পরীক্ষা দিতে আসা সুবর্ণাকে ২০ হাজার, বোনের পরীক্ষা দিতে আসা লিমাকে ২০ হাজার এবং ভাইয়ের পরীক্ষা দিতে আসা ফয়সাল শেখকে ১৫ হাজার, শুভ সরকারকে ২৫ হাজার, রাজিব খানকে ২৫ হাজার, নাইম শেখকে ২৫ হাজার, বাবর আলীকে ২৫ হাজার, সোহাগ কীর্ত্তনিয়াকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ওই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঝোটন চন্দ।

এ ছাড়াও ওই সময়ে রাস্তার পাশের সরকারি গাছ কাটার অপরাধে ইছাখালী গ্রামের আব্দুল গফফারকে ১৮৬০ সালের ২৯১ ধারায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঝোটন চন্দ বলেন, পাবলিক পরীক্ষাসমূহ (অপরাধ) আইন ১৯৮০ এর ১১ ধারা অনুযায়ী আটজনকে জরিমানা করা হয়েছে।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৮:৫১:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২০
৪৬২ Time View

মায়ের হয়ে মেয়ে, বোনের হয়ে বোন পরীক্ষা দিতে এসে ধরা

আপডেট সময় : ০৮:৫১:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২০

ফরিদপুরঃ

ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার চতুল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে এসে আটজন ধরা পড়েছে। শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নিজ কার্যালয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে আটক আটজনকে ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার ঝোটন চন্দ।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার চতুল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির প্রথম পর্বের গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছিল। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঝোটন চন্দ বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে ওই আটজনকে আটক করে পাবলিক পরীক্ষাসমূহ (অপরাধ) আইন ১৯৮০ এর ১১ ধারা অনুযায়ী এ জরিমানা করেন।

এরা হলেন- মায়ের পরীক্ষা দিতে আসা সুবর্ণাকে ২০ হাজার, বোনের পরীক্ষা দিতে আসা লিমাকে ২০ হাজার এবং ভাইয়ের পরীক্ষা দিতে আসা ফয়সাল শেখকে ১৫ হাজার, শুভ সরকারকে ২৫ হাজার, রাজিব খানকে ২৫ হাজার, নাইম শেখকে ২৫ হাজার, বাবর আলীকে ২৫ হাজার, সোহাগ কীর্ত্তনিয়াকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ওই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঝোটন চন্দ।

এ ছাড়াও ওই সময়ে রাস্তার পাশের সরকারি গাছ কাটার অপরাধে ইছাখালী গ্রামের আব্দুল গফফারকে ১৮৬০ সালের ২৯১ ধারায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঝোটন চন্দ বলেন, পাবলিক পরীক্ষাসমূহ (অপরাধ) আইন ১৯৮০ এর ১১ ধারা অনুযায়ী আটজনকে জরিমানা করা হয়েছে।