ঢাকা ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মেহেরপুর জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

  • সবুজদেশ ডেস্ক:
  • Update Time : ০৯:২৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ এপ্রিল ২০২৫
  • ১২১ বার পড়া হয়েছে।

 

মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক গাংনী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এমএ খালেককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করে গাংনী থানা পুলিশ। ৫ আগস্টের পর তিনি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে অপসারণ হন।

গাংনী থানা অফিসার ইনচার্জ বানী ইসরাইল গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, পুলিশ হেফাজতে নিয়ে তাকে বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। কোন মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হলো সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে বিষয়টি পরে জানানো হবে বলে জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ৩০ জুলাই সন্ধ্যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ আন্দোলনে শহীদ ছাত্রদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় গাংনী উপজেলা পরিষদ চত্তরে মোমবাতি প্রজ্জলন করতে যায়। এসময় ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতারা দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের ওপর হামলা চালায়। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন। এই ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মী গাংনী পৌর এলাকার চৌগাছা গ্রামের সাবেক সেনা সদস্য জুলফিকার আলির ছেলে রেজানুল হক ইমন বাদী হয়ে ছাত্রলীগ নেতা তন্ময়কে এক নম্বর, গাংনী উপজেলা ছাত্র লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব হোসেনকে ২ নম্বর জীবন আকবরকে তিন নম্বর আসামি করে ৩৭ জনের নামে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার আসামি হিসেবে গত ২৪ অক্টোবর র‍্যাবের হাতে আটক হয়েছিলেন এম এ খালেক। মামলায় জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে তিনি বাড়িতেই অবস্থান করে আসছিলেন।

সবুজদেশ/এসইউ

জনপ্রিয়

ডিসি এসপি ইউএনওদের পদায়ন নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

মেহেরপুর জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

Update Time : ০৯:২৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ এপ্রিল ২০২৫

 

মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক গাংনী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এমএ খালেককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করে গাংনী থানা পুলিশ। ৫ আগস্টের পর তিনি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে অপসারণ হন।

গাংনী থানা অফিসার ইনচার্জ বানী ইসরাইল গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, পুলিশ হেফাজতে নিয়ে তাকে বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। কোন মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হলো সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে বিষয়টি পরে জানানো হবে বলে জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ৩০ জুলাই সন্ধ্যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ আন্দোলনে শহীদ ছাত্রদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় গাংনী উপজেলা পরিষদ চত্তরে মোমবাতি প্রজ্জলন করতে যায়। এসময় ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতারা দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের ওপর হামলা চালায়। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন। এই ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মী গাংনী পৌর এলাকার চৌগাছা গ্রামের সাবেক সেনা সদস্য জুলফিকার আলির ছেলে রেজানুল হক ইমন বাদী হয়ে ছাত্রলীগ নেতা তন্ময়কে এক নম্বর, গাংনী উপজেলা ছাত্র লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব হোসেনকে ২ নম্বর জীবন আকবরকে তিন নম্বর আসামি করে ৩৭ জনের নামে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার আসামি হিসেবে গত ২৪ অক্টোবর র‍্যাবের হাতে আটক হয়েছিলেন এম এ খালেক। মামলায় জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে তিনি বাড়িতেই অবস্থান করে আসছিলেন।

সবুজদেশ/এসইউ