ঢাকা ১১:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যশোরে বাবা ও ছেলের আত্মহত্যা

Reporter Name

যশোর প্রতিনিধিঃ

যশোরের কেশবপুর উপজেলায় বাবা ও ছেলে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার মঙ্গলকোট ইউনিয়নের কেদারপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, কেদারপুর গ্রামের মুদি দোকানদার সাহেব আলি (৬০) সন্ধ্যা ৬টার দিকে নিজ বাড়িতে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। ওই সময় বাড়ির অন্য সদস্যদের সঙ্গে ছেলে আকরামুলও বাবাকে উদ্ধার করেন। কিন্তু, এর মাত্র আধ ঘণ্টা পর ছেলে আকরামুলও (৩৫) বাড়ির পাশে একটি গাছে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন।

এ খবর পেয়ে কেশবপুর থানা পুলিশ বাবা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে।

কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ জসিম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর মর্গে পাঠিয়েছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সাহেব আলির ছেলে আকরামুল নেশার টাকা যোগাড়ের জন্য প্রায়ই এলাকায় বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কাজ করতেন। এসব নিয়ে বসা সালিশে বাবাকে কৈফিয়তের মুখে পড়তে হতো। আজ সন্ধ্যায় এই নিয়ে বাবা ও ছেলের তর্ক-বিতর্ক হয়। এরপরেই তারা দুজনেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৯:৪৩:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মে ২০২০
৪০০ Time View

যশোরে বাবা ও ছেলের আত্মহত্যা

আপডেট সময় : ০৯:৪৩:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মে ২০২০

যশোর প্রতিনিধিঃ

যশোরের কেশবপুর উপজেলায় বাবা ও ছেলে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার মঙ্গলকোট ইউনিয়নের কেদারপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, কেদারপুর গ্রামের মুদি দোকানদার সাহেব আলি (৬০) সন্ধ্যা ৬টার দিকে নিজ বাড়িতে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। ওই সময় বাড়ির অন্য সদস্যদের সঙ্গে ছেলে আকরামুলও বাবাকে উদ্ধার করেন। কিন্তু, এর মাত্র আধ ঘণ্টা পর ছেলে আকরামুলও (৩৫) বাড়ির পাশে একটি গাছে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন।

এ খবর পেয়ে কেশবপুর থানা পুলিশ বাবা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে।

কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ জসিম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর মর্গে পাঠিয়েছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সাহেব আলির ছেলে আকরামুল নেশার টাকা যোগাড়ের জন্য প্রায়ই এলাকায় বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কাজ করতেন। এসব নিয়ে বসা সালিশে বাবাকে কৈফিয়তের মুখে পড়তে হতো। আজ সন্ধ্যায় এই নিয়ে বাবা ও ছেলের তর্ক-বিতর্ক হয়। এরপরেই তারা দুজনেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন।