ঢাকা ০৬:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যশোরে মাদক মামলায় নারীর সাত বছরের কারাদণ্ড

Reporter Name

যশোরঃ

যশোরে মাদক মামলায় এক নারীর সাত বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার স্পেশাল জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ সামছুল হক এ আদেশ দেন।

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি আলেয়া বেগম খুলনার দৌলতপুর এলাকার দেয়াড়া উত্তরপাড়ার বাদশা শেখের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্পেশাল পিপি সাজ্জাদ মোস্তাফা রাজা।

মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালের ৩ জুলাই দুপুর ১টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ প্রশাসন খবর পায় বেনাপোল থেকে ছেড়ে আসা কমিউটার ট্রেনে মাদক আসছে। এরই প্রেক্ষিতে যশোর কালেক্টরেটের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম সোহরাব হোসেনের নেতৃত্বে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর যশোর সদর সার্কেলের সহযোগিতায় যশোরের মালঞ্চি এলাকায় রেললাইনের উপর অবস্থান নেন। দুপুরে কমিউটার ট্রেনটি আসলে থামানো হয়।

পরে তল্লাশিকালে আলেয়া বেগমকে সন্দেহ হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। একপর্যায়ে আলেয়ার কাছে থাকা একটি কাপড়ের ব্যাগ থেকে ২৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক এসএম জাফরুল আলম বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করেন। ২০১০ সালের ২১ জুলাই বাদী নিজেই মামলাটি তদন্ত করে আলেয়ার বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট জমা দেন। মঙ্গলবার এ মামলার রায় ঘোষণা করেন আদালত।

Tag :

About Author Information
Update Time : ০৭:৫৩:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
৮০ Time View

যশোরে মাদক মামলায় নারীর সাত বছরের কারাদণ্ড

Update Time : ০৭:৫৩:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২

যশোরঃ

যশোরে মাদক মামলায় এক নারীর সাত বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার স্পেশাল জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ সামছুল হক এ আদেশ দেন।

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি আলেয়া বেগম খুলনার দৌলতপুর এলাকার দেয়াড়া উত্তরপাড়ার বাদশা শেখের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্পেশাল পিপি সাজ্জাদ মোস্তাফা রাজা।

মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালের ৩ জুলাই দুপুর ১টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ প্রশাসন খবর পায় বেনাপোল থেকে ছেড়ে আসা কমিউটার ট্রেনে মাদক আসছে। এরই প্রেক্ষিতে যশোর কালেক্টরেটের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম সোহরাব হোসেনের নেতৃত্বে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর যশোর সদর সার্কেলের সহযোগিতায় যশোরের মালঞ্চি এলাকায় রেললাইনের উপর অবস্থান নেন। দুপুরে কমিউটার ট্রেনটি আসলে থামানো হয়।

পরে তল্লাশিকালে আলেয়া বেগমকে সন্দেহ হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। একপর্যায়ে আলেয়ার কাছে থাকা একটি কাপড়ের ব্যাগ থেকে ২৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক এসএম জাফরুল আলম বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করেন। ২০১০ সালের ২১ জুলাই বাদী নিজেই মামলাটি তদন্ত করে আলেয়ার বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট জমা দেন। মঙ্গলবার এ মামলার রায় ঘোষণা করেন আদালত।