ঢাকা ০২:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যশোরে সাইকেল মিস্ত্রির মৃতদেহ উদ্ধার

ফাইল ছবি-

 

যশোর সদর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের বটতলার একটি বাগান থেকে বাই সাইকেল মিস্ত্রি আবুল কাশেমের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার দুপুরে স্থানীয়রা মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান, কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাকসহ পুলিশের একাধিক টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

নিহতের পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা জানায়, আবুল কাশেম বাই সাইকেল মিস্ত্রির কাজ করতেন। প্রতিদিন তিনি ওই বাগানে যেয়ে বাথরুম ও পুকুরে গোসল করে বাড়ি ফিরতেন। শুক্রবার সকালে তিনি বাড়ি থেকে বের হন। কিন্তু আর ফিরে আসেননি। বিভিন্ন জায়গায় খুঁজেও তাকে পাওয়া যায়নি। শনিবার সকালে ওই বাগানে স্থানীয় কয়েকজন পাতা কুড়াতে যেয়ে কাশেমের মৃতদেহ দেখতে পায়।

পরিবার ও স্থানীয়রা আরও জানায়, কাশেম দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। সর্বশেষ গত কয়েকদিন আগেও তিনি স্টোকে আক্রান্ত হন। এমনকি তিনি কাজ করতে যেতেও পারতেন না। ফলে তার মৃত্যু কিভাবে হয়েছে সেটা নিয়েও সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে।

এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ওই ব্যক্তির মৃত্যু সম্পর্কে এখনো কিছু বলা যাচ্ছে না। পুলিশ মৃত্যু রহস্য উৎঘাটনে কাজ করছে।

সবুজদেশ/এসইউ

Tag :
About Author Information

যশোরে সাইকেল মিস্ত্রির মৃতদেহ উদ্ধার

Update Time : ০৭:৩৪:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪

 

যশোর সদর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের বটতলার একটি বাগান থেকে বাই সাইকেল মিস্ত্রি আবুল কাশেমের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার দুপুরে স্থানীয়রা মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান, কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাকসহ পুলিশের একাধিক টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

নিহতের পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা জানায়, আবুল কাশেম বাই সাইকেল মিস্ত্রির কাজ করতেন। প্রতিদিন তিনি ওই বাগানে যেয়ে বাথরুম ও পুকুরে গোসল করে বাড়ি ফিরতেন। শুক্রবার সকালে তিনি বাড়ি থেকে বের হন। কিন্তু আর ফিরে আসেননি। বিভিন্ন জায়গায় খুঁজেও তাকে পাওয়া যায়নি। শনিবার সকালে ওই বাগানে স্থানীয় কয়েকজন পাতা কুড়াতে যেয়ে কাশেমের মৃতদেহ দেখতে পায়।

পরিবার ও স্থানীয়রা আরও জানায়, কাশেম দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। সর্বশেষ গত কয়েকদিন আগেও তিনি স্টোকে আক্রান্ত হন। এমনকি তিনি কাজ করতে যেতেও পারতেন না। ফলে তার মৃত্যু কিভাবে হয়েছে সেটা নিয়েও সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে।

এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ওই ব্যক্তির মৃত্যু সম্পর্কে এখনো কিছু বলা যাচ্ছে না। পুলিশ মৃত্যু রহস্য উৎঘাটনে কাজ করছে।

সবুজদেশ/এসইউ