ঢাকা ০৫:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যশোর কারাগারে ঝিনাইদহের কয়েদীর মৃত্যু

Reporter Name

যশোর প্রতিনিধিঃ

যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে আছালত হোসেন (৫৫) নামে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এক কয়েদীর মৃত্যু হয়েছে। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা গেছেন বলে কারা কর্তৃপক্ষের ভাষ্য। (৬ মে) বুধবার সকালে সাড়ে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মুত্যু হয়।

আছালত ঝিনাইদহ জেলা সদরের গোপীনাথপুর পশ্চিমপাড়ার মৃত শমসের মণ্ডলের ছেলে। তিনি ঝিনাইদহ জেলার নারী-শিশু নির্যাতন দমন আইনের একটি মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ছিলেন।

যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার তুহিনকান্তি খান বলেন, ঝিনাইদহ জেলা কারাগার থেকে আছালত নামে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ওই বন্দিকে ২০০৮ সালের ১৮ মে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। ঝিনাইদহের আদালত জিআর ৩১/০৬ মামলায় তাকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছিলেন। আসামি পক্ষ উচ্চ আদালতের আপিল করলে পরে হাইকোর্ট মামলাটি পর্যালোচনা করে মৃত্যুদণ্ডের বদলে তাকে যাবজ্জীবন কারাভোগের আদেশ দেন। এর পর থেকে আছালত যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিলেন।

তিনি আরো বলেন, গত ৪ মে রাত নয়টার দিকে আছালত হৃদরোগে আক্রান্ত হন। তখনই তাকে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হওয়ায় ওই রাতেই আছালতকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বুধবার ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে

About Author Information
আপডেট সময় : ০৪:৩০:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ মে ২০২০
৪০২ Time View

যশোর কারাগারে ঝিনাইদহের কয়েদীর মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৪:৩০:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ মে ২০২০

যশোর প্রতিনিধিঃ

যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে আছালত হোসেন (৫৫) নামে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এক কয়েদীর মৃত্যু হয়েছে। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা গেছেন বলে কারা কর্তৃপক্ষের ভাষ্য। (৬ মে) বুধবার সকালে সাড়ে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মুত্যু হয়।

আছালত ঝিনাইদহ জেলা সদরের গোপীনাথপুর পশ্চিমপাড়ার মৃত শমসের মণ্ডলের ছেলে। তিনি ঝিনাইদহ জেলার নারী-শিশু নির্যাতন দমন আইনের একটি মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ছিলেন।

যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার তুহিনকান্তি খান বলেন, ঝিনাইদহ জেলা কারাগার থেকে আছালত নামে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ওই বন্দিকে ২০০৮ সালের ১৮ মে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। ঝিনাইদহের আদালত জিআর ৩১/০৬ মামলায় তাকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছিলেন। আসামি পক্ষ উচ্চ আদালতের আপিল করলে পরে হাইকোর্ট মামলাটি পর্যালোচনা করে মৃত্যুদণ্ডের বদলে তাকে যাবজ্জীবন কারাভোগের আদেশ দেন। এর পর থেকে আছালত যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিলেন।

তিনি আরো বলেন, গত ৪ মে রাত নয়টার দিকে আছালত হৃদরোগে আক্রান্ত হন। তখনই তাকে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হওয়ায় ওই রাতেই আছালতকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বুধবার ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে