ঢাকা ১২:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যুদ্ধবিরতি নিয়ে যে বার্তা দিলেন আবু ওবাইদা

সবুজদেশ ডেস্ক:

 

গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন হামাসের সশস্ত্র শাখা আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবাইদা। তিনি জানিয়েছেন, বন্দি বিনিময় চুক্তির অংশ হিসাবে হামাস প্রথম দিনে তিনজন ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

হামাস রোববার সকালে মধ্যস্থতাকারীদের কাছে মুক্তি পেতে যাওয়া এই তিন বন্দির নামের তালিকাও হস্তান্তর করেছে।

এদিকে, এই তিন বন্দিকে স্থানীয় সময় বিকাল ৪টার পরে মুক্তি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয়। এছাড়া আরও চারজন জীবিত নারী জিম্মিকে সাত দিনের মধ্যে মুক্তি দেওয়া হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

গাজায় দখলদার ইসরাইল এবং ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি রোববার স্থানীয় সময় দুপুর ১টায় কার্যকর হয়েছে। এই যুদ্ধবিরতি কয়েক মাসের তীব্র সহিংসতা এবং বর্বর ইসরাইলি বাহিনীর দ্বারা সংঘটিত গণহত্যা থামানোর লক্ষ্যে কার্যকরা করা হয়েছে।

ঐতিহাসিক এই যুদ্ধবিরতি ইসরাইলি শাসনের জন্য একটি বড় পরাজয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। কারণ গাজার বিরুদ্ধে তাদের রক্তক্ষয়ী অভিযানে নেতানিয়হুর সরকার কোনো লক্ষ্যই অর্জন করতে পারেনি।

সূত্র: মেহের নিউজ

About Author Information
আপডেট সময় : ০৫:৫৮:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
১১ Time View

যুদ্ধবিরতি নিয়ে যে বার্তা দিলেন আবু ওবাইদা

আপডেট সময় : ০৫:৫৮:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

 

গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন হামাসের সশস্ত্র শাখা আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবাইদা। তিনি জানিয়েছেন, বন্দি বিনিময় চুক্তির অংশ হিসাবে হামাস প্রথম দিনে তিনজন ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

হামাস রোববার সকালে মধ্যস্থতাকারীদের কাছে মুক্তি পেতে যাওয়া এই তিন বন্দির নামের তালিকাও হস্তান্তর করেছে।

এদিকে, এই তিন বন্দিকে স্থানীয় সময় বিকাল ৪টার পরে মুক্তি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয়। এছাড়া আরও চারজন জীবিত নারী জিম্মিকে সাত দিনের মধ্যে মুক্তি দেওয়া হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

গাজায় দখলদার ইসরাইল এবং ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি রোববার স্থানীয় সময় দুপুর ১টায় কার্যকর হয়েছে। এই যুদ্ধবিরতি কয়েক মাসের তীব্র সহিংসতা এবং বর্বর ইসরাইলি বাহিনীর দ্বারা সংঘটিত গণহত্যা থামানোর লক্ষ্যে কার্যকরা করা হয়েছে।

ঐতিহাসিক এই যুদ্ধবিরতি ইসরাইলি শাসনের জন্য একটি বড় পরাজয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। কারণ গাজার বিরুদ্ধে তাদের রক্তক্ষয়ী অভিযানে নেতানিয়হুর সরকার কোনো লক্ষ্যই অর্জন করতে পারেনি।

সূত্র: মেহের নিউজ