ঢাকা ০৩:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫, ২৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাত ৯টা পর্যন্ত বিপণিবিতান ও দোকানপাট খোলা

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:১৯:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২১
  • ২৪৩ বার পড়া হয়েছে।

ঢাকাঃ

রোজাদারদের কথা বিবেচনা করে রাত ৯টা পর্যন্ত বিপণিবিতান ও দোকানপাট খোলার রাখার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।

চলমান লকডাউনের কারণে ঈদকেন্দ্রিক ব্যবসা নিয়ে দুশ্চিন্তার কারণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট ও বিপণিবিতান খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলেন। এমন পরিস্থিতিতে সরকার রোববার থেকে দোকানপাট ও বিপণিবিতান খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সে হিসেবে আজ দোকানপাট ও শপিংমল খোলে।

তবে আগের সিদ্ধান্ত ছিল সকাল ১০টায় খুলে বিকাল পাঁচটার মধ্যে বন্ধ করে দিতে হবে। রোববারের ঘোষণায় সে সময়সীমা বাড়ল।

এর আগে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানিয়েছি। আমরা মনে করি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অভিভাবক হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। সেই জন্য আমরা কখনো ওনার কাছে আবেদন করে খালি হাতে ফেরত আসিনি। 

ব্যবসায়ীদের অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের চোখে মুখে শুধু বালুচর। আমাদের সব ইনভেস্টমেন্ট এখন নষ্ট হওয়ার পথে। সেই ক্ষেত্রে আমরা আশা করতেছি আগামী রোববার প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে একটা সুসংবাদ পাব, যাতে আমরা সোমবার দোকাপাট খুলতে পারি।

দোকান ও শপিং মল খুলে দেওয়া হলে ব্যবসায়ীরা শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যবসা করবে বলে মনে করছেন হেলাল উদ্দিন।

Tag :

রাত ৯টা পর্যন্ত বিপণিবিতান ও দোকানপাট খোলা

Update Time : ০৮:১৯:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২১

ঢাকাঃ

রোজাদারদের কথা বিবেচনা করে রাত ৯টা পর্যন্ত বিপণিবিতান ও দোকানপাট খোলার রাখার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।

চলমান লকডাউনের কারণে ঈদকেন্দ্রিক ব্যবসা নিয়ে দুশ্চিন্তার কারণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট ও বিপণিবিতান খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলেন। এমন পরিস্থিতিতে সরকার রোববার থেকে দোকানপাট ও বিপণিবিতান খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সে হিসেবে আজ দোকানপাট ও শপিংমল খোলে।

তবে আগের সিদ্ধান্ত ছিল সকাল ১০টায় খুলে বিকাল পাঁচটার মধ্যে বন্ধ করে দিতে হবে। রোববারের ঘোষণায় সে সময়সীমা বাড়ল।

এর আগে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানিয়েছি। আমরা মনে করি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অভিভাবক হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। সেই জন্য আমরা কখনো ওনার কাছে আবেদন করে খালি হাতে ফেরত আসিনি। 

ব্যবসায়ীদের অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের চোখে মুখে শুধু বালুচর। আমাদের সব ইনভেস্টমেন্ট এখন নষ্ট হওয়ার পথে। সেই ক্ষেত্রে আমরা আশা করতেছি আগামী রোববার প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে একটা সুসংবাদ পাব, যাতে আমরা সোমবার দোকাপাট খুলতে পারি।

দোকান ও শপিং মল খুলে দেওয়া হলে ব্যবসায়ীরা শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যবসা করবে বলে মনে করছেন হেলাল উদ্দিন।