ঢাকা ০৮:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ এপ্রিল ২০২৫, ২২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রোববার থেকে ৩৫ লাখ পরিবারের কাছে যাবে ৮৮০ কোটি টাকা

  • Reporter Name
  • Update Time : ১১:১১:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২১
  • ৪২৯ বার পড়া হয়েছে।

বাসস, ঢাকাঃ

করোনা মহামারির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত নিম্ন আয়ের পরিবারকে আগামী ২ মে থেকে ইলেকট্রনিক ট্রান্সফার ফান্ডের (ইএফটি) মাধ্যমে সরাসরি অর্থ সহায়তা প্রেরণ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন।

বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৩৫ লাখ নিম্ন আয়ের পরিবারকে পরিবার প্রতি ২৫০০ টাকা করে মোট ৮৮০ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে। ইএফটির মাধ্যমে তাদের নির্দিষ্ট মোবাইল ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সরাসরি অর্থ প্রেরণ করা হবে।

উল্লেখ্য, গত বছর করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৩৫ লাখ নিম্ন আয়ের পরিবারকে পরিবার প্রতি ২৫০০ টাকা করে মোট ৮৮০ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা সরাসরি উপকারভোগীর মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টে বা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রদান করা হয়।

অতিদরিদ্র, কর্মহীন নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠী যাতে এ কার্যক্রমের আওতায় আসে সে লক্ষ্যে বরাদ্দ প্রদানের ক্ষেত্রে দুর্যোগ প্রবণ, অতিদরিদ্র এলাকা এবং জনসংখ্যার অনুপাত বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।

Tag :

রোববার থেকে ৩৫ লাখ পরিবারের কাছে যাবে ৮৮০ কোটি টাকা

Update Time : ১১:১১:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২১

বাসস, ঢাকাঃ

করোনা মহামারির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত নিম্ন আয়ের পরিবারকে আগামী ২ মে থেকে ইলেকট্রনিক ট্রান্সফার ফান্ডের (ইএফটি) মাধ্যমে সরাসরি অর্থ সহায়তা প্রেরণ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন।

বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৩৫ লাখ নিম্ন আয়ের পরিবারকে পরিবার প্রতি ২৫০০ টাকা করে মোট ৮৮০ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে। ইএফটির মাধ্যমে তাদের নির্দিষ্ট মোবাইল ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সরাসরি অর্থ প্রেরণ করা হবে।

উল্লেখ্য, গত বছর করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৩৫ লাখ নিম্ন আয়ের পরিবারকে পরিবার প্রতি ২৫০০ টাকা করে মোট ৮৮০ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা সরাসরি উপকারভোগীর মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টে বা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রদান করা হয়।

অতিদরিদ্র, কর্মহীন নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠী যাতে এ কার্যক্রমের আওতায় আসে সে লক্ষ্যে বরাদ্দ প্রদানের ক্ষেত্রে দুর্যোগ প্রবণ, অতিদরিদ্র এলাকা এবং জনসংখ্যার অনুপাত বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।