ঢাকা ০১:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চার কোটি টাকা আত্মসাতে বাবা-ছেলে গ্রেফতার

Reporter Name

খুলনাঃ

যৌথ বিনিয়োগে ব্যবসার সুযোগে চার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খুলনায় বাবা-ছেলেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

সোমবার দুপুর আড়াইটায় নগরীর শের-এ বাংলা রোডস্থ নিজ বাড়ি থেকে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি তাদের গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন নগরীর ৩৬৫নং শেরে বাংলা রোড এলাকার বাসিন্দা মাহমুদুর রহমান ও তার বাবা আব্দুল কাদের।

মামলার ওপর আসামি মাহমুদুরের ভাই আরিফুর ইসলাম পলাতক রয়েছে।

এর আগে ১৫ আগস্ট ৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বাবা ও দুই ছেলের বিরুদ্ধে খুলনার সোনাডাঙ্গা থানায় মামলা করেন ব্যবসায়ী এমএ মাজেদ সরকার।

সিআইডির এসআই মধুসুধন বর্মন জানান, বাদী ও আসামিরা ২০১০ সাল থেকে অংশিদারীত্বের ভিত্তিতে আউট সোর্সিং ব্যবসা শুরু করেন। তারা যৌথ হিসেবে লেনদেন করতেন। ৪/৫ মাস আগে আসামিরা ব্যাংক থেকে সব টাকা তুলে নিয়ে বাদীকে বের করে দেন। পরে তিনি নগরীর সোনাডাঙ্গা থানায় মামলা করেন।

তিনি জানান, আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পরে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করা হবে।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৯:০০:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ অগাস্ট ২০১৯
৫০২ Time View

চার কোটি টাকা আত্মসাতে বাবা-ছেলে গ্রেফতার

আপডেট সময় : ০৯:০০:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ অগাস্ট ২০১৯

খুলনাঃ

যৌথ বিনিয়োগে ব্যবসার সুযোগে চার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খুলনায় বাবা-ছেলেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

সোমবার দুপুর আড়াইটায় নগরীর শের-এ বাংলা রোডস্থ নিজ বাড়ি থেকে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি তাদের গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন নগরীর ৩৬৫নং শেরে বাংলা রোড এলাকার বাসিন্দা মাহমুদুর রহমান ও তার বাবা আব্দুল কাদের।

মামলার ওপর আসামি মাহমুদুরের ভাই আরিফুর ইসলাম পলাতক রয়েছে।

এর আগে ১৫ আগস্ট ৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বাবা ও দুই ছেলের বিরুদ্ধে খুলনার সোনাডাঙ্গা থানায় মামলা করেন ব্যবসায়ী এমএ মাজেদ সরকার।

সিআইডির এসআই মধুসুধন বর্মন জানান, বাদী ও আসামিরা ২০১০ সাল থেকে অংশিদারীত্বের ভিত্তিতে আউট সোর্সিং ব্যবসা শুরু করেন। তারা যৌথ হিসেবে লেনদেন করতেন। ৪/৫ মাস আগে আসামিরা ব্যাংক থেকে সব টাকা তুলে নিয়ে বাদীকে বের করে দেন। পরে তিনি নগরীর সোনাডাঙ্গা থানায় মামলা করেন।

তিনি জানান, আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পরে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করা হবে।