ঢাকা ১২:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতীয় জুয়াড়ির কারণেই নিষিদ্ধ হলেন সাকিব

Reporter Name

সবুজদেশ ডেস্কঃ

বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসানকে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য প্রস্তাব দিয়েছেন ভারতীয় জুয়াড়ি দীপক আগারওয়াল। তার সেই প্রস্তাবের কারণেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ হলেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।

যে জুয়াড়ির প্রস্তাবে ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ হন সাকিব, তার নাম জানিয়েছে আইসিসি। ভারতীয় এই ক্রিকেট জুয়াড়ি আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিটের (আকসু) কালো তালিকাভুক্ত। তাই তার টেলিফোন কল রেকর্ড থেকে শুরু করে সব কিছু সম্পর্কে খোঁজখবর রাখে আকসু।

ভারতীয় এই জুয়াড়ি ২০১৮ সালে তিনবার সাকিবকে ম্যাচ পাতানোর প্রস্তাব দেন। সাকিব যদিও তিনবারই সেই প্রস্তাব বাতিল করে দেন। কিন্তু আইসিসিকে সেই বিষয়ে তিনি কিছুই জানাননি।

জুয়াড়িদের কাছ থেকে তিনবার ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পাওয়ার পরও তা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলকে (আইসিসি) না জানানোর অপরাধে সাকিবকে ২ বছর নিষিদ্ধ করে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা।

কিন্তু ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ায় সাকিবের ওপর সন্তুষ্ট আইসিসি। নিষেধাজ্ঞা থাকা অবস্থায় আইসিসির বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার শর্তে সাকিবের শাস্তি এক বছর স্থগিত করে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা।

About Author Information
আপডেট সময় : ০৯:৫০:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০১৯
৩৬৪ Time View

ভারতীয় জুয়াড়ির কারণেই নিষিদ্ধ হলেন সাকিব

আপডেট সময় : ০৯:৫০:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০১৯

সবুজদেশ ডেস্কঃ

বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসানকে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য প্রস্তাব দিয়েছেন ভারতীয় জুয়াড়ি দীপক আগারওয়াল। তার সেই প্রস্তাবের কারণেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ হলেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।

যে জুয়াড়ির প্রস্তাবে ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ হন সাকিব, তার নাম জানিয়েছে আইসিসি। ভারতীয় এই ক্রিকেট জুয়াড়ি আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিটের (আকসু) কালো তালিকাভুক্ত। তাই তার টেলিফোন কল রেকর্ড থেকে শুরু করে সব কিছু সম্পর্কে খোঁজখবর রাখে আকসু।

ভারতীয় এই জুয়াড়ি ২০১৮ সালে তিনবার সাকিবকে ম্যাচ পাতানোর প্রস্তাব দেন। সাকিব যদিও তিনবারই সেই প্রস্তাব বাতিল করে দেন। কিন্তু আইসিসিকে সেই বিষয়ে তিনি কিছুই জানাননি।

জুয়াড়িদের কাছ থেকে তিনবার ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পাওয়ার পরও তা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলকে (আইসিসি) না জানানোর অপরাধে সাকিবকে ২ বছর নিষিদ্ধ করে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা।

কিন্তু ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ায় সাকিবের ওপর সন্তুষ্ট আইসিসি। নিষেধাজ্ঞা থাকা অবস্থায় আইসিসির বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার শর্তে সাকিবের শাস্তি এক বছর স্থগিত করে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা।