ঢাকা ১০:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কিছু তথ্য এসেছে, যা উদ্বেগজনক: জয়

Reporter Name

সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য টাকা পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তাঁর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি-বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। আজ রোববার নিজের ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে তিনি এ মন্তব্য করেন।

স্ট্যাটাসে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ‘কিছু তথ্য আমার কাছে এসেছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। নিন্দিত সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা সম্প্রতি নিউইয়র্ক এসেছিলেন। সেখানে তিনি গোপনে যুদ্ধাপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া জামায়াত নেতা মীর কাসেমের ভাই মামুনের সঙ্গে দেখা করেন। আমরা জানতে পেরেছি, মামুনের কাছ থেকে তিনি বড় অঙ্কের টাকা পেয়েছেন। টাকাটা তাঁকে দেওয়া হয়েছে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য। তাঁদের এ আলাপ দেখেছে ও শুনেছে এমন সাক্ষীও আছেন।’

জয় বলেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত, আমাদের দেশে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র খুবই সাধারণ একটি বিষয়। এ প্রবন্ধটিতে (স্ট্যাটাসে সংযুক্ত প্রবন্ধ) খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে আমাদের ‘কু-শীল’ সমাজ কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাতেন, যদি ১৯৭৫–এর ১৫ আগস্টের ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হতো। ষড়যন্ত্রের ক্ষেত্রে অপরিচিত বা অজনপ্রিয় মানুষের ভূমিকা কম। একটি ষড়যন্ত্রকে সফল করতে হলে দরকার হয় উচ্চপর্যায়ের ও ক্ষমতাবান কাউকে। যেমন সাবেক বিচারপতি এস কে সিনহা বা আলোকচিত্রী শহিদুল আলম।’

About Author Information
আপডেট সময় : ১০:১৯:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অগাস্ট ২০১৮
৯৮৯ Time View

কিছু তথ্য এসেছে, যা উদ্বেগজনক: জয়

আপডেট সময় : ১০:১৯:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অগাস্ট ২০১৮

সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য টাকা পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তাঁর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি-বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। আজ রোববার নিজের ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে তিনি এ মন্তব্য করেন।

স্ট্যাটাসে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ‘কিছু তথ্য আমার কাছে এসেছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। নিন্দিত সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা সম্প্রতি নিউইয়র্ক এসেছিলেন। সেখানে তিনি গোপনে যুদ্ধাপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া জামায়াত নেতা মীর কাসেমের ভাই মামুনের সঙ্গে দেখা করেন। আমরা জানতে পেরেছি, মামুনের কাছ থেকে তিনি বড় অঙ্কের টাকা পেয়েছেন। টাকাটা তাঁকে দেওয়া হয়েছে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য। তাঁদের এ আলাপ দেখেছে ও শুনেছে এমন সাক্ষীও আছেন।’

জয় বলেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত, আমাদের দেশে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র খুবই সাধারণ একটি বিষয়। এ প্রবন্ধটিতে (স্ট্যাটাসে সংযুক্ত প্রবন্ধ) খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে আমাদের ‘কু-শীল’ সমাজ কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাতেন, যদি ১৯৭৫–এর ১৫ আগস্টের ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হতো। ষড়যন্ত্রের ক্ষেত্রে অপরিচিত বা অজনপ্রিয় মানুষের ভূমিকা কম। একটি ষড়যন্ত্রকে সফল করতে হলে দরকার হয় উচ্চপর্যায়ের ও ক্ষমতাবান কাউকে। যেমন সাবেক বিচারপতি এস কে সিনহা বা আলোকচিত্রী শহিদুল আলম।’